সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত - সৌদি আরবের কোম্পানি নাম।

মধ্যপ্রাচ্যে এবং পশ্চিম এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম একটি দেশ হল সৌদি আরব। সৌদি আরব মূলত অর্থনৈতিক নির্ভর করে তাদের তেল উত্তোলন এবং রপ্তানি করার মাধ্যমে। পৃথিবীতে যতগুলো তেল উত্তোলনকারী এবং রপ্তানিকারী দেশ রয়েছে তার মধ্যে সৌদি আরব দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে। আর তেল উত্তোলনের জন্য সৌদি আরবের সরকারি এবং বেসরকারি কোম্পানি সার্বিকভাবে কাজ করে। আর এ কোম্পানিগুলোতে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। এদের মধ্যে বাংলাদেশের অনেক কর্মী এই কোম্পানিগুলোতে কাজের সুযোগ রয়েছে। তাই আজকে আমরা সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

যারা নতুন অবস্থায় সৌদি আরব কাজের উদ্দেশ্য যেতে চায় তারা অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে সৌদি আরবের ভিসার দাম কত জেনে নিবেন। কারণ আজকে আমরা সৌদি আরবের ভিসার দাম কত তা জেনে নিব যথাঃ-

• সৌদি আরব ফ্রি ভিসায় যেতে ৮ থেকে ৯ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
• সরকারিভাবে সৌদি আরব ফ্রি ভিসায় যেতে ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
• তবে আপনাদের উচিত ১০ লক্ষ টাকা বাজেট রাখা।

প্রিয় পাঠক গন আপনারা যদি ভালো এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। তাহলে খুব সহজে সৌদি আরবের ভিসা অনুমতি পেয়ে যাবেন।

সৌদি আরব ভিসা আবেদন করার আগে দুটি পদ্ধতিতে সৌদি আরবের ভিসা আবেদনের নিয়ম জানতে হবে যেমনঃ-

• সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করতে দুই ধরনের প্রক্রিয়া রয়েছে।
• প্রথমতঃ অফলাইনে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করার জন্য সরাসরি ভিসা অফিসে গিয়ে আবেদন করতে হবে।
• দ্বিতীয়তঃ অনলাইনে সৌদি আরবের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিসা আবেদন করতে হবে।

আপনারা চাইলে এই দুই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন করতে পারবেন।

সৌদি আরবে স্বনামধন্য বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে যেগুলোতে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে। কিন্তু যারা নতুন অবস্থায় সৌদি আরবে আসতে চায়। তাদের বেশিরভাগ মানুষই সৌদি আরবের কোম্পানির নাম জানে না। তাই আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে সৌদি আরবের কোম্পানি নাম উল্লেখ করব যথাঃ-

• প্রথমত=আল খায়ের কোম্পানি।
• দ্বিতীয়ত= আরমকো কোম্পানি।
• তৃতীয়ত= আল বদল কোম্পানি।
• চতর্থত= ইনিশিয়াল কোম্পানি।
• পঞ্চমত= পেপসি কোম্পানি।
• ষষ্ঠত= জুসুর ইমদাদ কোম্পানি।
• সপ্তমত= আল ইমামা কোম্পানি।
• অষ্টমত= বলদিয়া কোম্পানি।
• নবমত= সাসকো কোম্পানি।
• দশমত= আল মারাই কোম্পানি।
• একাদশত= বিনলাদেন কোম্পানি।

এই সকল কোম্পানিতে বিভিন্ন দেশের নাগরিক কর্মজীবনের জন্য সৌদি আরব আসে। তাই আপনারা চাইলে কর্মজীবনের জন্য এ সকল কোম্পানিতে যোগ দিতে পারেন। নিচে সৌদি আরবের আরো কিছু ভালো কোম্পানির নামের তালিকা উল্লেখ করা হলঃ-

এ সকল কোম্পানিগুলোতে কাজ করার জন্য বিভিন্ন দেশের কর্মী কাজের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব আসে।

বর্তমান অনলাইনে সৌদি আরবের ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করতে ১০ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগে। নতুন অবস্থায় ফরম পূরণ করতে কি কি লাগে নিচে তা উল্লেখ করা হলঃ-

ভিসা আবেদনের ব্যক্তিগত বিবরণ সম্পর্কেঃ-

• আপনার পরিবার এবং পদবীর নাম লিখতে হবে।
• আপনার প্রথম অক্ষরের নাম এবং শেষের অক্ষরের নাম লিখতে হবে।
• আপনার লিঙ্গ নির্ধারণ করতে হবে।
• আপনার জন্ম তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার জন্মস্থান উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার ইমেইল ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার নাগরিকত্ব কোন দেশের তা উল্লেখ করতে হবে।

ভিসা আবেদনের পাসপোর্ট এর বিবরণ সম্পর্কেঃ-

• আপনার পাসপোর্ট এর প্রকার লিখতে হবে।
• আপনার পাসপোর্ট নম্বর লিখতে হবে।
• আপনার পাসপোর্টের ইস্যু তারিখ কত তা উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার তারিখ উল্লেখ করতে হবে।

ভিসা আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা সম্পর্কেঃ-

• আপনার বাড়ির ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার শহর অথবা গ্রামের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার রাজ্য, প্রদেশ অথবা জেলার নাম উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার পোস্ট কোড এবং জিপ কোড লিখতে হবে।
• আপনি কোন দেশের নাগরিক তা উল্লেখ করতে হবে।
• মোবাইল অথবা ফোন নাম্বার লিখতে হবে।

কর্মসংস্থান এবং ভ্রমণের বিবরণ সম্পর্কেঃ-

• আপনার ভ্রমণের উদ্দেশ্য কি তা লিখতে হবে।
• আপনার ভ্রমণ আগমনের প্রত্যাশিত তারিখ উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার পেশা কি তা উল্লেখ করতে হবে।
• আপনার ভ্রমণের প্রস্থানের তারিখ উল্লেখ করতে হবে।

ভিসা আবেদনকারী সৌদি আরবে বাসস্থানের ঠিকানা সম্পর্কেঃ-

• সৌদি আরবের ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
• সৌদি আরবের হোটেলের নাম উল্লেখ করতে হবে।
• সৌদি আরবের যোগাযোগের নাম উল্লেখ করতে হবে।
• আবাসিক ঠিকানা থাকলে তা উল্লেখ করতে হবে।

যারা সৌদি আরবে কাজের উদ্দেশ্যে আসতে চায় তাদের অবশ্যই সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত তা জানতে হবে। তাই আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত তা নিয়ে আলোচনা করব। 

তবে সৌদি আরবে কাজের দক্ষতার উপর বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। যদি নতুন অবস্থায় কোম্পানি ভিসা বেতন ধরা হয় তাহলে তার বেতন ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা হবে। আর যদি কাজের দক্ষতা কোন কর্মীর বেতন ধরা হয় তাহলে তার বেতন হবে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা অথবা ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।

সৌদি আরবের ভিসা কত প্রকার এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। সৌদি আরব ভিসা মোট 10 প্রকার নিচে তা উল্লেখ করা হলঃ

1. ওয়ার্ক পারমিট ভিসাঃ সৌদি আরবে কাজ করতে হলে কোম্পানির নিয়োগ কর্মকর্তার কাছ থেকে স্পন্সরশিপ নিতে হবে। এবং এই কাজের ভিসার মাধ্যমে চুক্তিবদ্ধ হয়ে সৌদি আরবে কাজ করতে পারবে।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• কোম্পানির নিয়োগ কর্তার কাছ থেকে স্পন্সরশিপ নিতে হবে।
• মেডিকেল টেস্ট সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
• পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ ভিসার মেয়াদ ২ থেকে ৩ বছর পর্যন্ত থাকবে।

2. হজ ভিসাঃ হজের ভিসা শুধুমাত্র মুসলমানদের জন্য অনুমোদিত। এবং সৌদি সরকার যখন অনুমতি দেয় তখন সরকারি এজেন্সি মুসলমানদের ভিসা প্রদান করে

ভিসা আবেদনকারী প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।
• হজের অনুমোদন পত্র থাকতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসা শুধুমাত্র হজ চলাকালীন সময় পর্যন্ত সীমাবদ্ধ।

3. ওমরা ভিসাঃ এই ভিসা সারা বছর ওমরা পালনের জন্য অনুমোদিত। কিন্তু হজ চলাকালীন সময় এই ভিসা বন্ধ রাখা হয়।

ভিসা আবেদনকারী প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• আপনার বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।
• আপনার নিয়োগ কর্তার কাছ থেকে কোন স্পন্সর নিতে হবে না।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ ১৫ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী।

4. ট্যুরিস্ট ভিসাঃ এই ভিসা শুধুমাত্র ভ্রমন করার জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে 2019 সালে।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ- এখানে ক্লিক করুন

• অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
• আপনার বৈধ পাসপোর্ট লাগবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ ৯০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী।

5. ব্যবসায়িক ভিসাঃ এই ভিসা মূলত সৌদি আরবে ব্যবসা করার জন্য আলোচনা এবং মিটিং এর অনুমতি দিয়ে থাকে।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• স্পন্সর কর্মকর্তার নিমন্ত্রণ পত্র দিতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ ৩০ দিন থেকে ৯০ দিন পর্যন্ত স্থায়ী।

6. রেসিডেন্স ভিসাঃ এই ভিসা সৌদি আরবে বসবাসের জন্য অনুমতি দিয়ে থাকে। এটি মূলত কাজের মাধ্যমে বসবাসের অনুমতি পাওয়া যায়।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• নিয়োগকর্তার কাছে থেকে স্পন্সরশিপ নিতে হবে।
• ব্যবসা এবং কাজের চুক্তিবদ্ধ হতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ দীর্ঘমেয়াদী পর্যন্ত স্থায়ী থাকে।

7. মেডিকেল ভিসাঃ সৌদি আরবে চিকিৎসার জন্য এই ভিসার অনুমতি দিয়ে থাকে।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• হাসপাতালের অনুমতি পত্র থাকতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ চিকিৎসার পরিস্থিতি অনুযায়ী।

8. স্টুডেন্ট ভিসাঃ এই ভিসা শুধুমাত্র স্টুডেন্টদের জন্য অনুমতি দিয়ে থাকে।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি নিমন্ত্রণ পত্র থাকতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ স্টুডেন্টের শিক্ষাবর্ষ অনুযায়ী স্থায়িত্ব।

এই ভিসা শুধুমাত্র সৌদি আরবের সীমানার মধ্যে চলমান এবং সাময়িক সময়ের জন্য অবস্থান করছে তাদের জন্য এই ভিসা।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ 48 ঘন্টা থেকে 96 ঘণ্টা পর্যন্ত স্থায়ী।

10. ফ্যামিলি ভিসাঃ এই ভিসা শুধুমাত্র সৌদি আরবে কর্মরত ব্যক্তিদের তারা তাদের ফ্যামিলি নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুমতি পেয়ে থাকে।

ভিসা আবেদনকারীর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কেঃ-

• কর্মীর স্পন্সরশিপ থাকতে হবে।

ভিসার মেয়াদঃ এই ভিসার মেয়াদ কর্মীর ভিসার মেয়াদ অনুযায়ী স্থায়িত্ব।

আপনারা ইতিমধ্যে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত তা জানতে পেরেছেন। এখন আমরা সৌদি আরব যেতে বয়স কত লাগে সে বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। বর্তমান বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যেতে সর্বনিম্ন ২১ বছর বয়স হতে হবে।

সৌদি আরব যেতে কি কি লাগে নিচে তা উল্লেখ করা হলঃ-

• অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
• ৬ মাসের বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে।
• পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি থাকতে হবে।
• কাজের অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
• পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
• মেডিকেল রিপোর্টের সার্টিফিকেট থাকতে হবে।
• ভ্রমণের উদ্দেশ্য থাকতে হবে।
• শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট থাকতে হবে।

বর্তমান বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য সৌদি আরবে বিভিন্ন কাজের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। এই সকল কাজের মধ্যে সবচেয়ে বেশি চাহিদা সম্পূর্ণ কাজের নাম উল্লেখ করা হলঃ-

• অটোমোবাইল সার্ভিসিং জাতীয় কাজ
• ড্রাইভিং জাতীয় কাজ
• প্লাম্বার জাতীয় কাজ
• ইলেকট্রিশিয়ান জাতীয় কাজ
• রেস্টুরেন্ট জাতীয় কাজ
• কনস্ট্রাকশন জাতীয় কাজ
• রংমিস্ত্রি জাতীয় কাজ
• ফুড ডেলিভারি জাতীয় কাজ

এই সকল কাজগুলো সৌদি আরবে সবচাইতে চাহিদা সম্পূর্ণ কাজ। আর এ সকল কাজের জন্য প্রতিবছর বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন কর্মী কাজের উদ্দেশ্যে আসে।

সৌদি আরবে কোন ধরনের কাজের বেতন সবচেয়ে বেশি নিচে তা উল্লেখ করা হলঃ-

• ইলেকট্রিশিয়ান এর বেতন ৭০ থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
• রেস্টুরেন্ট কর্মীর বেতন ৪০ থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
• ড্রাইভিং এর বেতন ৫০ থেকে ৭০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
• প্রকৌশলীর বেতন আনুমানিক ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
• চিকিৎসকের বেতন আনুমানিক ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
• অভিজ্ঞ কোম্পানির কর্মীর বেতন ৭০ থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
• নতুন কর্মীর বেতন সর্বনিম্ন ২৫ থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত।

সম্মানিত পাঠকগন উপরের আলোচনা থেকে আমরা ইতিমধ্যে সৌদি আরবের কোম্পানি ভিসা বেতন কত এবং সৌদি আরব ভিসা আবেদন কিভাবে করতে হয় তা জানতে পেরেছি। আমরা সব সময় চেষ্টা করি আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে। এজন্য আমরা আশাবাদী যে, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে এজন্য আপনারা চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন।