রয়েল এনফিল্ড কোন দেশের কোম্পানি - রয়েল এনফিল্ড কে বাঁচিয়েছে।

রয়েল এনফিল্ড কোন দেশের কোম্পানি এবং রয়েল এনফিল্ড কে বাঁচিয়েছে এ তথ্যগুলো জানার জন্য অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে। বর্তমান যেহেতু রয়েল এনফিল্ড বাইকের প্রতি মানুষ অনেক দুর্বল তাই এই বাইক সম্পর্কে যাবত তথ্য আজকে আমরা আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে প্রকাশ করব।

প্রিয় পাঠকগন আসন্ন বছরে রয়েল এনফিল্ড বাইক বাংলাদেশে লঞ্চ হয়েছে। এরপর থেকেই পুরো বাংলাদেশে অন্যরকম সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। তাই অনেকেই এ বাইক সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে চায়। তাই আজকে আমরা জানবো রয়েল এনফিল্ড কোন দেশের কোম্পানি।

বর্তমানে যেহেতু রয়েল ইনফিল্ড বাইকটি সোশ্যাল মিডিয়াতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। সেজন্য বাংলাদেশের বাইক লাভাররা রয়েল এনফিল্ড বাইকের ইতিহাস জানতে আগ্রহী। তাই আজকে আমরা এই সকল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। রয়েল এনফিল্ড বাইকের দীর্ঘস্থায়ী একটা ইতিহাস রয়েছে। তাই সময় নষ্ট না করে এ বিষয় সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। এই বাইকটি সর্বপ্রথম ব্রিটিশ দুই নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রে আবিষ্কার করেছিল। পরে ভারতের বাজাজ এবং চেন্নাই সংস্থা যৌথভাবে ১৯৫৫ সালে ভারতে আমদানি শুরু করে। 

কিন্তু এই বাইকের প্রাচীন আমলের একটা ইতিহাস রয়েছে সেটি হল ১৮৮১ সালে ইংল্যান্ডের জর্জ টাউনসেন্ড নামের এক ব্যবসায়ী একটি কারখানা স্থাপন করে এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের মেশিন স্থাপন করে। পরে ১৮৮২ সালে এই ব্যবসায়ী এ যন্ত্রপাতির সাহায্যে একটি সাইকেল ফর্ক তৈরি করে। প্রথমে এই বাইসাইকেল দিয়ে ব্যবসা শুরু করে এবং লাভজনক মুনাফা পায়। কিন্তু ১৮৮৬ সালে এই বাইসাইকেলটি বাজারে আনার পরে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসায়ীর কাছে এ কোম্পানিটি অনেক লস এর সম্মুখ হয়।

 

এবং ১৮৯১ সালে এ কোম্পানি অনেক টাকা লস খাওয়ার পরে পরবর্তীতে এই ব্যবসায়িক আলবার্ট ইডি এবং বব ওয়াকার স্মিথ নামের এক ব্যক্তির কাছে কোম্পানি হস্তান্তর করে। কারণ অ্যালবার্ট ছিল একজন উচ্চবিলাসী ও প্রভাবশালী ব্যক্তি। তাই ১৮৯২ সালে এই কোম্পানি নাম বদল করে নতুন যাত্রা শুরু করে। তারপরে ১৮৯২ সালে ইনফিল্ড শহরে অবস্থিত একটা কোম্পানির কাছ থেকে যন্ত্রপাতি তৈরির কন্ট্রাক্ট পায়। এরপর থেকেই এই বাইকের নামের জন্ম শুরু হয়। 

আরো পড়ুনঃ মালয়েশিয়া  ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার যোগ্যতা কি

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ১৮৯৭ সালে এই বাইকের সকল যন্ত্রপাতি তৈরি করতে সফল হয়। যখন আস্তে আস্তে ইংল্যান্ডে এই বাইকের জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। তখন ১৯০১ সালে ২৩৯ সিসির বাইক বাজারে নিয়ে আসে। এরপরে ভারতের স্থায়ী বাইক কোম্পানি ১৯৫৫ সালে ভারতে আমদানি শুরু করে। আপনারা আরো জেনে খুশি হবেন যে, বর্তমান ২০২৪ সালে এই বাইকটি বাংলাদেশে লঞ্চ করেছে। রয়েল এনফিল্ড কোন দেশের কোম্পানি নিচে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হল।

রয়েল এনফিল্ড কে বাঁচিয়েছে এ সম্পর্কে অধিকাংশ মানুষের ধারণা নেই। তাই আজকে আমরা এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। ১৮৮১ সালে ইংল্যান্ডের জর্জ টাউনসেন্ড এক ব্যবসায়ী রয়েল এনফিল্ড বাইকের যাত্রা শুরু করে। কিন্তু ১৮৯১ সালে এই বাইক কোম্পানি লস খাওয়ার পরে ব্রিটিশ দুই প্রভাবশালী ব্যক্তি বব ওয়ার্কার স্মিথ এবং অ্যালবার্ট ইডির কাছে কোম্পানি হস্তান্তর করে। এই দুই ব্যক্তি রয়েল এনফিল্ড কোম্পানিকে সর্বপ্রথম বাঁচিয়েছিলেন।

যারা বাইক লাভার তাদের অধিকাংশ মানুষই রয়েল এনফিল্ড কিভাবে ভারতীয় কোম্পানিতে পরিণত হয় এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জানে না। তাই আজকে আমরা এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো। ১৯৫৫ সালে বাজাজ মটরস এবং চেন্নাই সংস্থা যৌথভাবে এই বাইকের যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে এই বাইকটি ভারতীয়দের মনে জায়গা করে নেয়। এরপর থেকেই এই বাইকটি পুরো ভারতীয় রাজ্যে প্রভাব বিস্তার করে। এভাবেই ভারতের বাইক প্রস্তুতকারী আইশার প্রতিষ্ঠান নিয়মিত বাইক তৈরি করে। এবং এই কোম্পানিটি ভারতের মধ্যে রয়েল এনফিল্ড বাইক কোম্পানি হিসেবে পরিচিত লাভ করে।

রয়েল এনফিল্ড কোন দেশের কোম্পানি এটি অধিকাংশ মানুষই জানে। তবে যারা জানে না আমাদের আজকের আর্টিকেল শুধুমাত্র তাদের জন্যই। 

রয়েল এনফিল্ড বাইকটি সর্বপ্রথম ইংল্যান্ডে তৈরি হয়েছিল কিন্তু বর্তমান ভারতীয় বাইক প্রস্তুতকারী কোম্পানি রয়েল এনফিল্ড বাইকটি তৈরি করে যার সদর দপ্তর রয়েছে চেন্নায়ে।

রয়েল এনফিল্ড কয়টি দেশে আছে এটির সঠিক তথ্য অধিকাংশ মানুষই জানে না। তাই আজকে আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারবেন।বর্তমান প্রচলিত ৫০ টির বেশি বিভিন্ন দেশে রয়েল এনফিল্ড এই বাইকটি বিভিন্ন শোরুমে বিক্রি করে। তবে সবচেয়ে আনন্দের বিষয় হল বর্তমান প্রচলিত বছরে বাংলাদেশে এই বাইকটি লঞ্চ হয়েছে।

আপনারা ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন ধরনের নিউজ দেখেছেন যে, চলতি বছরে বাংলাদেশে এই বাইকটি লঞ্চ হয়েছে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষ এই বাইকের প্রাইস সম্পর্কে জানে না। তাই আমাদের আর্টিকেল মাধ্যমে রয়েল এনফিল্ড বুলেট ৩৫০ প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জেনে নিন। বর্তমান রয়েল এনফিল্ড ৩৫০ সিসির বাইক বাংলাদেশের প্রাইজ ৪ লক্ষ ১০ হাজার টাকা বাজেট ধরা হয়েছে। এখানে ক্লিক করুন

বর্তমান রয়েল এনফিল্ড বাইক ভারতীয় বাইকারদের মনে জায়গা করে নিয়েছে। ঠিক তেমনি বাংলাদেশে ২১শে অক্টোবর এই বাইকটি লঞ্চ হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশেও ভালো সারা পড়েছে। তাই অনেক বাইকার রয়েল এনফিল্ড তৈরি তারিখ জানতে চায়। ১৮৯৬ সালে রয়্যাল স্মল আর্মস ইনফিল্ড শহরের ফ্যাক্টরির জন্য যন্ত্রপাতির কনটাক্ট পায় সেই জায়গা থেকেই রয়েল এনফিল বাইকের সূত্রপাত শুরু হয়।

রয়েল এনফিল্ড বাংলাদেশে লঞ্চ হওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশের বাইকারদের মনে উত্তেজনা শুরু হয়ে গেছে। তাদের বেশিরভাগ মানুষই জানতে চায় রয়েল এনফিল্ড কবে বিক্রি হবে। আপনারা জানেন চলতে ২০২৪ সালের ২১শে অক্টোবর ৩৫০ সিসি বাইক বাংলাদেশে লঞ্চ হয়েছে। আর বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ইফাদ মটরস শোরুমে রয়েল এনফিল্ড বাইকটি উৎপাদন এবং আমদানি করা হবে।

রয়েল এনফিল্ড কি নতুন বাইক লঞ্চ করবে জী, হা। আপনারা ঠিকই শুনেছেন ২১শে অক্টোবর বাংলাদেশে নতুন বাইক হিসেবে রয়েল এনফিল্ড বাইকটি লঞ্চ হয়েছে। তাই আপনারা চাইলে রয়েল এনফিল্ডের ৩৫০ সিসি বাইক ক্রয় করতে পারেন।

রয়েল এনফিল্ড মডেল চেনার উপায়

রয়েল এনফিল্ড মোট কয়টি মডেল আপনি কি জানেন। যদি না জানেন তাহলে আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে জেনে নিন। বর্তমান ভারতের প্রচলিত বাইকের মধ্যে রয়েল এনফিল্ড বাইকটি সবার কাছে পরিচিত। তাই এই বাইকের বর্তমান 11 টি নতুন মডেল তৈরি হয়েছে। যা বর্তমানে বাংলাদেশে ৩৫০ সিসির বাইক পাওয়া যাবে।

প্রিয় পাঠক গন আপনারা ইতিমধ্যে উপযুক্ত আলোচনা থেকে রয়েল এনফিল্ড কোন দেশের কোম্পানি, রয়েল এনফিল্ড কে বাঁচিয়েছে, রয়েল এনফিল্ড মডেল চেনার উপায়, রয়েল এনফিল্ড মোট কয়টি মডেল ইত্যাদি বিষয় জানতে পেরেছেন। আমরা আশাবাদী যে, আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। তাই আমরা নতুন নতুন সংগ্রহ করে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করি। এজন্য আমাদের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি লাইক কমেন্ট শেয়ার করে দিয়ে সহায়তা করবেন। এবং নিয়মিত তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। যেহেতু এত কষ্ট করে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়েছেন সেজন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।