অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা কোনগুলো এবং কিভাবে শুরু করবেন।

অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা এবং মাছের উৎপাদন ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক। বর্তমান বাংলাদেশে অল্প পুঁজি নিয়ে সবাই উৎপাদন ব্যবসা করতে আগ্রহ। কিন্তু এই সকল উৎপাদন ব্যবসা কিভাবে করতে হয় এবং কোথা থেকে শুরু করতে হয় এ বিষয়গুলো ধারণা না থাকার কারণে বেশিরভাগ মানুষই উৎপাদন ব্যবসা করতে ব্যর্থ।
অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা
প্রিয় পাঠক গন আজকে এমন কিছু উৎপাদন ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো ধারনা পাওয়ার পরে। আপনারা খুব সহজে অল্প পুঁজি দিয়ে উৎপাদন ব্যবসা করে সফল হতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকার পড়তে হবে।

উপস্থাপনা

বর্তমানে অল্প পুঁজি দিয়ে উৎপাদন ব্যবসা করে বেশি মুনাফা পেতে সবাই আগ্রহ। কিন্তু এই ব্যবসার সঠিক গাইড লাইন না থাকার কারণে উৎপাদন ব্যবসা করতে গিয়ে অধিকাংশ মানুষই ব্যর্থ হয়ে যায়। বর্তমানে নতুন ব্যবসার সাথে যতগুলো ব্যবসা জড়িত রয়েছে সবগুলো ব্যবসা অত্যান্ত লাভজনক ব্যবসা। এজন্য আপনারা চাইলে অল্প পুঁজি দিয়ে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে প্রথমে মূলধন একটু বেশি ইনভেস্ট করতে হয় তবে এ ব্যবসা যদি একবার দাঁড় করানো যায় তাহলে সারা জীবন অল্প টাকা ইনভেস্ট করে বেশি মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হবে। যারা অল্প পুঁজি দিয়ে উৎপাদন ব্যবসা করতে চায় এই আর্টিকেলটি শুধুমাত্র তাদের জন্য। উৎপাদন ব্যবসা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য আলোচনা করা হলো এজন্য এ তথ্যগুলো পেতে অবশ্যই আমাদের সঙ্গে থাকুন।

অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা

অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা অনেক লাভজনক। বর্তমান বাংলাদেশ উৎপাদন ব্যবসা অনেক রয়েছে কিন্তু এ সকল ব্যবসা গুলো অবশ্যই ধৈর্য নিয়ে শুরু করতে হবে। প্রথমে হয় তোবা বেশি লাভ হবে না পরে ব্যবসা প্রতিষ্টিত হলে অল্প পুঁজি দিয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা যাবে। তাই যাদের ধৈর্য শক্তি রয়েছে শুধুমাত্র তারাই উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। নিচে গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন ব্যবসা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

মাছের উৎপাদন ব্যবসা

বাংলাদেশে মাছের উৎপাদন ব্যবসা সবচেয়ে বেশি লাভজনক। মাছের ব্যবসা শুরু করতে হলে মূলধন একটু বেশি লাগবে। যদি নিজস্ব পুকুর থাকে তাহলে একটু সুবিধা বেশি। আর যদি নিজস্ব পুকুর না থাকে তাহলে একটা পুকুর ২ থেকে ৩ বছরের জন্য লিস নিতে হবে এবং ২ থেকে ৪ লাখ টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। এরপরে ১ থেকে দেড় লাখ টাকা মাছ পুকুরে ছাড়তে হবে। মাছ ছাড়ার পরে ছয় মাসের খাবারের জন্য ৫০ থেকে ১ লাখ টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। 


এরপরে ছয় মাসের মাছ বাজারে বিক্রি করে অধিক মুনাফা অর্জন করা যাবে। আপনি যদি এইভাবে ছয় মাস পরপর ২/৩ বছর মাছ চাষ করতে পারেন। তাহলে তিন ডাবল টাকা ইনকাম করা সম্ভব। তবে মাছের উৎপাদন ব্যবসা একটা রিক্স রয়েছে বেশিরভাগ সময় পুকুরে গ্যাস হওয়ার কারণে মাছ মারা যেতে পারে সে ক্ষেত্রে লস হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। এ সকল বিষয়গুলোর উপর চিন্তা করে মাছের উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে হবে। 

তবে মাছের এই ব্যবসা যদি ধৈর্য নিয়ে ধারাবাহিকভাবে মাছ উৎপাদন করতে পারা যায়। তাহলে বাৎসরিক কয়েক লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে। তবে আপনারা চাইলে প্রথমে ছোট একটা পুকুরে মাছ চাষ করে অভিজ্ঞতা নিয়ে ভালোভাবে মাছের উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এভাবে কাজ করলে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা সফল হওয়া সম্ভব। এখানে ক্লিক করুন

গরুর খামারের উৎপাদন ব্যবসা

গরুর খামারের উৎপাদন ব্যবসা করে বেশি লাভবান হওয়া যায়। এর জন্য প্রথমে একটি খামার তৈরি করতে হবে। গরুর খামার ঘর তৈরি করতে প্রাথমিকভাবে ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। এরপরে ২ থেকে ৩ টা গরু ক্রয় করে ব্যবসা শুরু করতে হবে। একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে ৩ টা গরু ক্রয় করার সময় একটা গাভী কিনতে হবে। এরপর গাভি যদি প্রতিবছর একটা করে বাচ্চা দেয় তাহলে সারা বছর দুধ বিক্রি করে সেই টাকা খামারের বিভিন্ন কাজে ব্যয় করা যাবে। 
অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা কোনগুলো এবং কিভাবে শুরু করবেন
এভাবে ২ থেকে ৩ বছর গরু পালন করার পরে যদি গরু সংখ্যা বেশি হয়ে যায়। তাহলে পরিকল্পনা মাফিক পরবর্তীতে বড় করে খামার তৈরি করা যাবে। খামার থেকে যদি প্রতিবছর একটা করে গরু বিক্রি করা যায়। সাথে সারা বছর দুধ বিক্রি করে বাৎসরিক লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব হবে। আপনারা চাইলে প্রাথমিকভাবে গরুর খামার তৈরি করে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

মুরগির খামারের উৎপাদন ব্যবসা

বাংলাদেশের যতগুলো খামারের ব্যবসা রয়েছে এদের মধ্যে লাভজনক ব্যবসা হল মুরগির খামারের উৎপাদন ব্যবসা। মুরগির খামারের জন্য ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা খরচ করে ঘর তৈরি করতে হবে। এরপর প্রাথমিকভাবে ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকার মুরগির বাচ্চা খামারে তুলতে হবে। বাচ্চা গুলোর খাবারের জন্য ৩০ থেকে ৪০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। বাচ্চাগুলো ১ থেকে দেড় মাস হবার পরে ১ থেকে দেড় কেজি ওজনের মুরগি হলে পাইকারি ব্যবসার কাছে সেল দিতে হবে। আপনারা চাইলে এইভাবে প্রাথমিকভাবে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে একটা বিষয় মুরগির খামারে কিন্তু অনেক রিস্ক রয়েছে যেমন বিভিন্ন সময় মুরগি মারা যাওয়ার সম্পূর্ণ থাকবে। এজন্য যাদের ধৈর্য শক্তি রয়েছে শুধুমাত্র তারাই ধারাবাহিকভাবে কাজ করে মুরগির খামারে উৎপাদন ব্যবসা করতে পারবে।

সবজির উৎপাদন ব্যবসা

সবজির উৎপাদন ব্যবসা কাঁচামালের মধ্যে অনেক লাভজনক। সবজি এমন একটি উপাদান যেটা মানুষ দৈনন্দিন জীবনে প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে থাকে। বর্তমান অধিকাংশ মানুষ গ্রাম অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি উৎপাদন করে থাকে এই ধরুন আলু,পটল, বেগুন, জিনা ঢেরস লাউ কুমোর বাঁধাকপি ফুলকপি কচু ইত্যাদি। এ সকল সবজি উৎপাদন করে বাজারজাত করতে পারলে সবচেয়ে লাভবান হওয়া সম্ভব। আপনারা চাইলে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

আসবাবপত্র ও ফার্নিচারের উৎপাদন ব্যবসা

বর্তমান বাংলাদেশের লাভজনক ব্যবসার মধ্যে রয়েছে আসবাবপত্র ও ফার্নিচারের উৎপাদন ব্যবসা। এই ব্যবসা করতে হলে প্রাথমিকভাবে একটা দোকান অথবা কারখানা তৈরি করতে হবে। এরপর বিভিন্ন কারিগরি দক্ষ মিস্ত্রি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের আসবাবপত্র ফার্নিচার তৈরি করতে হবে। এ সকল আসবাবপত্র ফার্নিচার মধ্যে রয়েছে চেয়ার, টেবিল, খাট, সোফা, ডাইনিং টেবিল, ডেসিন টেবিল ইত্যাদি। এ সকল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস বিশেষ করে স্কুল কলেজে চেয়ার টেবিলের প্রয়োজন বেশি হয়। শুধু তাই নয় নতুন বাসা বাড়িতে এ সকল ফার্নিচার গুলো প্রয়োজন হয়। তাই এই ব্যবসা করতে হলে ১ থেকে ২ লাখ টাকা খরচ করে আসবাবপত্র ও ফানিচার দোকান দিয়ে এ ধরনের ব্যবসা শুরু করতে হবে। এবং একটা কারখানা দিতে গেলে ৭ থেকে ৮ লাখ টাকা খরচ করে কারখানাটি তৈরি করতে হবে।

বেকারি মালের উৎপাদন ব্যবসা

বর্তমানে বেকারি মালের উৎপাদন ব্যবসা মার্কেটে অনেক বেশি চাহিদা। কারণ দৈনন্দিন জীবনে বেকারি মালের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বেকারি মালের ব্যবসা শুরু করতে হলে প্রাথমিকভাবে ১ থেকে ২ লাখ টাকা খরচ করে ছোটখাটো কারখানা তৈরি করে শুরু করতে হবে। বর্তমান বাংলাদেশের এমন অনেক দক্ষ কারিগর রয়েছে যারা হাত দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি জাতীয় দ্রব্য তৈরি করতে পারে যেমন কেক, চকলেট, বিস্কুট, লাড্ডু, মিষ্টি সিঙ্গারা ইত্যাদি। এ সকল বেকারি মাল তৈরি করে বাজারের বিভিন্ন দোকানে পাইকারি সেল দেওয়ার মাধ্যমে অধিক মুনাফা অর্জন করা যায় । এজন্য আপনারা চাইলে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

খেলনা তৈরির উৎপাদন ব্যবসা

অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসার মধ্যে রয়েছে খেলনা তৈরির উৎপাদন ব্যবসা। আপনারা চাইলে ১ থেকে দের লাখ টাকা খরচ করে প্রাথমিকভাবে একটা খেলনার কারখানা তৈরি করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। মার্কেটে বর্তমানে খেলনা জাতীয় দ্রব্য চাহিদা অনেক বেশি। কারণ অধিকাংশ ফ্যামিলিতে ছোট ছোট বাচ্চা রয়েছে যারা দৈনন্দিন খেলাধুলা করে থাকে। তাই আপনি চাইলে খেলনা জাতীয় দ্রব্য তৈরি করে খুচরা পাইকারি দোকানে বিক্রি করে বেশি টাকা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

জৈব সারের উৎপাদন ব্যবসা

গ্রাম অঞ্চলে চাষাবাদের জন্য মাটির উর্বরতা অনেক প্রয়োজন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গ্রাম অঞ্চলে জৈব সারের চাহিদা বেশি লক্ষ্য করা যায়। এজন্য আপনি চাইলে ৭০ থেকে ১ লাখ টাকা খরচ করে জৈব সারের উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এজন্য আপনার নির্দিষ্ট স্থান প্রয়োজন সেখানে ৫ থেকে ১০ জন শ্রমিক খাটিয়ে গবরের মাধ্যমে জৈব সার তৈরি করতে পারবেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকাতে জৈব সারের উৎপাদন ব্যবসা লক্ষ্য করা যায়। কারণ জৈব সার ব্যবহার করে জমিতে অধিক পরিমাণে ফসল উৎপাদন করা সম্ভব হয়। যার জন্য মানুষ এখন জৈব সারের প্রতি আকৃষ্ট বেশি লক্ষ্য করা যায়। এজন্য আপনি চাইলে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

স্টেশনারি পণ্যের উৎপাদন ব্যবসা

বাজারে স্টেশনারি পণ্যের উৎপাদন ব্যবসা প্রতিযোগিতা অনেক বেশি লক্ষ্য করা যায়। কারণ এ সকল পণ্য মানুষের বেশি চাহিদা রয়েছে যেমন পেন্সিল, কলম, রাবার, স্কেল, খাম ইত্যাদি। এ জাতীয় স্টেশনারি পণ্য বিভিন্ন স্কুল কলেজের অফিসে দৈনন্দিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। শুধু তাই নয় স্কুল-কলেজের ছাত্ররা বিভিন্ন পরীক্ষার সময় সারা বছর স্টেশনারি পণ্যগুলো ব্যবহার করে থাকে।
স্টেশনারি পণ্যের উৎপাদন ব্যবসা
আপনারা চাইলে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এ সকল স্টেশনারি পণ্যগুলো তৈরি করে বিভিন্ন স্কুল কলেজের সামনের দোকানে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করা যায়। এর কারণ হল এটি অল্প পুঁজি দিয়ে অধিক মুনাফা অর্জন করা যায়।

পোশাক তৈরির উৎপাদন ব্যবসা

আধুনিক যুগে বেশিরভাগ মানুষের মধ্যে ফ্যাশন বেশি লক্ষ্য করা যায়। শুধু তাই নয় যত দিন যাচ্ছে মানুষের মধ্যে তত বেশি ফ্যাশনের ভাব বেশি তৈরি হচ্ছে। সেটা হোক কম বয়স অথবা বেশি বয়স। এ সকল শ্রেণীর মানুষের মধ্যে এ বিষয় গুলো বেশি লক্ষ্য করা যায়। এজন্য আপনি চাইলে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কারণ একটা বিষয় বলা যায় যে পোশাকের চাহিদা কখনোই কমবে না বরং দিন বৃদ্ধি পাবে। এজন্য প্রাথমিকভাবে ছোট কারখানা তৈরি করে পোশাক বাজারজাত করতে পারেন। সফলতা হলে পরবর্তীতে বড় করে কারখানা তৈরি করা যাবে। শুধু তাই নয় আপনি চাইলে নির্দিষ্ট একটা দোকান ভাড়া নিয়ে দক্ষ কারিগরের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের ডিজাইনের পোশাক তৈরি করতে পারেন। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষই ডিজাইনের পোশাক পড়তে বেশি পছন্দ করে।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক গন উপযুক্ত আলোচনা থেকে ইতিমধ্যে আপনারা ধারণা পেয়ে গেছেন যে, কোন বিজনেস গুলো অল্প পুঁজিতে উৎপাদন ব্যবসা করে বেশি টাকা ইনকাম করা যায়। তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে অল্প পুঁজি দিয়ে বিজনেস করতে হলে অবশ্যই চিন্তা ভাবনা করে শুরু করতে হবে। আমাদের এ সকল বিজনেস আইডিয়া যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে আমাদের পোস্টটি লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করে দিয়ে আমাদের পাশে থাকবেন। আমরা সব সময় আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী পোস্ট তৈরি করে থাকি। পরিশেষে একটা কথা বলতে চাই আমাদের আর্টিকেলগুলো যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করবেন এবং এজন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url