গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি? কখন থেকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো বোঝা যায়।
এবং যে সকল মহিলারা প্রথমে গর্ভবতী হয় তারা কখনোই বুঝতে পারেনা। যার ফলে অধিকাংশ
মহিলারা বিভিন্ন ভুল করার কারণে পরবর্তীতে সমস্যায় সমীক্ষণ হয়। তাই চিন্তা করার
কারণ নেই আমরা আপনাদেরকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে ধারণা দিব।
প্রিয় পাঠক গন গর্ভবতী হওয়ার কিছু লক্ষণ আগে থেকেই বোঝা যায়। আজকে আমরা এমন
কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনাদেরকে দিব। যার ফলে আপনারা ঘরে বসে থেকেই গর্ভবতী
হওয়ার লক্ষণগুলো বুঝতে পারবেন। এ বিষয়গুলো জানতে হলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি
মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।
উপস্থাপনা
গর্ভবতী হওয়া যে কোন নারীর জন্য অত্যন্ত গর্বের। পৃথিবীতে মা হওয়ার মানুষিক
শান্তি দুনিয়াতে আর কোথাও নেই। প্রত্যেকটা নারী মা হওয়ার নারীত্বের স্বাদ নিতে
চেষ্টা করে। কিন্তু প্রাথমিক অবস্থা যখন গর্ভবতী হয় অনেকেই এই লক্ষণগুলো বুঝতে
পারে না। যার ফলে হসপিটালে গিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বুঝতে পারে। এজন্য
আমরা বিনামূল্যে আপনাদেরকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে ধারণা দিব। যার ফলে
আপনারা খুব সহজে ঘরে বসে থেকে লক্ষণগুলো বুঝতে পারবেন। নিচে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
গুলো কি কি সে সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। এখানে ক্লিক করুন
কখন থেকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো বোঝা যায়
কখন থেকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো বোঝা যায় এ বিষয়টা অধিকাংশ মহিলারা বুঝতে
পারে না। এর প্রধান কারণ হলো গর্ভবতী হওয়ার পরে একেক জনের শরীরে একেক রকম লক্ষণ
দেখা দিতে পারে। আবার কোন সময় দেখা যায় গর্ভবতী হওয়ার পরে দু এক সপ্তাহ কোন
লক্ষণই বোঝা যায় না। তবে এই ধরনের লক্ষণগুলো খুব কম মানুষের মধ্যে এবং অধিকাংশ
মহিলার মধ্যে প্রথম সপ্তাহ থেকে কিছু লক্ষণ বোঝা যায়। যে সকল মহিলাদের পিরিয়ডের
২৮ দিন সময় কাল পর্যন্ত থাকে অথবা ২৮ দিনের পরে পিরিয়ড শুরু হয়। সে সকল
মহিলাদের গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণগুলো বোঝার উপায় যেমন :
- বিশেষ করে আপনার শেষ পিরিয়ডের ১৪ দিন পর থেকে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো বোঝা যাবে।
- বিশেষ করে শেষ পিরিয়ডের ১৬ দিন বা তার চেয়ে বেশি দিন পর থেকে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ বোঝা যাবে।
- বিশেষ করে শেষ পিরিয়ডের ২১ থেকে ২৫ দিন পর থেকে সামান্য পরিমাণ রক্তপাত শুরু হতে পারে।
- বিশেষ করে শেষ পিরিয়ডের ২৮ থেকে ৩৫ বা ৩৬ দিন পরে মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে, ঘনঘন প্রস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- বিশেষ করে শেষ পিরিয়ডের ৩৫ বা ৩৬ দিন পরে আপনার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো বোঝা যাবে ইত্যাদি।
প্রাথমিকভাবে এ সকল লক্ষণ গুলো থাকলে যে কোন মহিলা গর্ভবতী হওয়া বুঝতে পারবে।
আশা করি এ সকল বিষয়গুলো আপনারা সবাই বুঝতে পেরেছেন।
গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ কি কি?
বেশিরভাগ সময় পিরিয়ড মিস হওয়ার আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো বোঝা যায়।
কিন্তু কিছু কিছু মহিলার অল্প পরিমাণ লক্ষণ আবার কিছু মহিলার কোন লক্ষনই বোঝা
যায় না। গর্ভবতী হওয়ার ১ম সপ্তাহের লক্ষণ গুলো কি কি নিচে তা তালিকা ভুক্ত
করা হলো :
- প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড মিস হয়ে যাবে।
- অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব হবে।
- অতিরিক্ত শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে।
- বুকের স্তন পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।
- প্রাথমিক পর্যায়ে সামান্য পরিমাণ রক্তক্ষরণ হতে পারে।
- ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- অতিরিক্ত মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- সামান্য পরিমাণ পেট ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
- অতিরিক্ত বুক জ্বালাপোড়া করার সম্ভাবনা থাকে।
- সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠার পরে বমি বমি ভাব অনুভব।
- অধিকাংশ সময় খাবারের প্রতি অনীহা চলে আসবে।
- মুখে অতিরিক্ত লালা তৈরি হওয়ার সম্ভবনা থাকে।
প্রাথমিক পর্যায়ে গর্ভবতী হওয়ার প্রথম সপ্তাহে এ সকল লক্ষণ গুলো থাকলে বুঝতে
পারবেন যে আপনি গর্ভবতী হয়েছেন। তবে কিছু মহিলার শরীরের লক্ষণগুলো ভিন্ন হতে
পারে।
প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড মিস হয়ে যাবে
গর্ভবতী হওয়ার প্রধান লক্ষণ হল প্রাথমিক পর্যায়ে পিরিয়ড মিস হয়ে যাবে। এই
ধরুন আপনার নির্দিষ্ট সময়ে পিরিয়ড হয়েছে কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার
পরে আর পিরিয়ড হচ্ছে না এটি হলো গর্ভবতী হওয়ার প্রাথমিক লক্ষণ। গর্ভবতী
হওয়ার লক্ষণগুলো বোঝার জন্য আমাদের আর্টিকেলের প্রত্যেকটা পয়েন্ট মনোযোগ
সহকারে পড়বেন।
অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব হবে
প্রাথমিক পর্যায়ে গর্ভবতী হওয়ার পরে অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব হবে। এটি
শুধুমাত্র গর্ভবতী হওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহের লক্ষণ। ছোট একটা উদাহরণ দেওয়া
যেতে পারে। ধরুন মাথায় এক বস্তা যেকোনো জিনিস নিয়ে এক মাইল আস্তে আস্তে হেঁটে
যাচ্ছেন। কিন্তু ক্রমাগত আপনার মনে হবে আপনি ক্লান্ত অনুভব করছেন। গর্ভবতী
হওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহে এ ধরনের অনুভব হতে শুরু করবে। গর্ভবতী হওয়ার পরে
জরায়ুর ভিতরে একটা জীবন্ত শিশুর প্লাজেন্টা তৈরি হবে। আর এই প্লাজেন্টা তৈরি
হতে মানব শরীরের প্রচুর শক্তি প্রয়োজন হয়ে থাকে। যার ফলে চলাফেরা করতে গিয়ে
অতিরিক্ত ক্লান্তি অনুভব হবে।
অতিরিক্ত শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ গুলো হল অতিরিক্ত শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাবে। আপনি
চাইলে খুব সহজে সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে ব্যালাস বডি থার্মোমিটার দিয়ে শরীরের
তাপমাত্রা মাপলে দেখতে পাবেন প্রতিদিন এক ডিগ্রি করে তাপ মাত্রা বাড়ছে। তবে
অনেক সময় শরীর খারাপ হওয়ার কারণে তাপমাত্রা বেড়ে যায় কিন্তু এই তাপমাত্রা
টি হলো গর্ভবতী হওয়ার প্রধান লক্ষণ। গর্ভবতী হওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহের লক্ষণ
এটি অন্যতম।
বুকের স্তন পরিবর্তন হয়ে যাওয়া
গর্ভবতী হওয়ার প্রধান লক্ষণ গুলো হল বুকের স্তন পরিবর্তন হয়ে যাওয়া। গর্ভবতী
হওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহে কিছু লক্ষণ দেখা যাবে এই ধরুন স্তন আস্তে আস্তে নরম
হয়ে যাবে, স্তন আস্তে আস্তে ফুলে যাবে, স্তনের ভোটার চারপাশে কাল বর্ণ হয়ে
যাবে, কিছু সময় স্তনের ব্যথা অনুভব হবে ইত্যাদি। এ সকল লক্ষণগুলো গর্ভবতী
হওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
প্রাথমিক পর্যায়ে সামান্য পরিমাণ রক্তক্ষরণ হতে পারে
গর্ভবতী হওয়ার পরে প্রাথমিক পর্যায়ে সামান্য পরিমাণ রক্তক্ষরণ হতে পারে। তবে
এ সমস্যাগুলো খুবই অল্প পরিমাণে হতে পারে বিশেষ করে সাত থেকে বার দিনের পরে
সামান্য পরিমাণ রক্তপাত দেখা দিতে পারে।
শুধু তাই নয় পিরিয়ডের সময়ও সামান্য পরিমাণ রক্তক্ষরণ হতে পারে। তবে সবচেয়ে
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনার যদি পিরিয়ড অনিয়মিত হয়। তাহলে গর্ভবতী ছাড়াও
বিভিন্ন সময় সামান্য পরিমাণ রক্তপাত হতে পারে যেটাকে সাদা স্রাব বলা হয়।
ঘন ঘন প্রসাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
গর্ভবতী হওয়ার অন্যতম লক্ষণ হলো ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর কারণ
হলো গর্ভবতী হওয়ার পরে মানব শরীরে হরমোনের বিভিন্ন পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
এরমধ্যে এইচ সিজি এই হরমোন বৃদ্ধির সাথে সাথে রক্ত প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা
থাকে। যার ফলে কিডনিতে বেশি চাপ সৃষ্টি হয়। যে কারণে ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। এ সকল লক্ষণ গুলো দেখে গর্ভবতী হওয়ার বিষয়গুলো বুঝতে পারবে।
অতিরিক্ত মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
গর্ভবতী হওয়ার দ্বিতীয় সপ্তাহে নারীদের অতিরিক্ত মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। এর প্রধান কারণ হলো শরীরের বিভিন্ন হরমোন পরিবর্তনের কারণে
বিভিন্ন সময় মুড সুইং করে মেজাজ পরিবর্তন হয়ে যায়। যার কারণে শরীর ও মনের
উপর বিভিন্ন রকমের চাপ সৃষ্টি হয়। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো গর্ভবতী
হওয়ার ৪ থেকে ৬ সপ্তাহ আগে মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ সকল
সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শারীরিকভাবে যত্ন নিতে হবে।
সামান্য পরিমাণ পেট ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে
গর্ভবতী হওয়ার আরেকটা লক্ষণ হলো সামান্য পরিমাণ পেট ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা
থাকে। এর কারণ হলো শরীরে বিভিন্ন হরমোন পরিবর্তনের কারণে খাবার-দাবার অনিয়ম
হয়ে যাবে। এবং বিভিন্ন সময় পেট ফুলে পেট ফাঁপা মনে হতে পারে। বিভিন্ন সময়
গর্ভবতী অবস্থায় হরমোন পরিবর্তন হয়। সে ক্ষেত্রে খাবারের হজম শক্তি কমে যেতে
পারে। যার ফলে বেশিরভাগ সময় গ্যাস তৈরি হয় এবং পেট ফেফে যায়। তার পর গর্ব অবস্থায় পায়খানা শক্ত হয়ে যায়। এজন্য যে সকল খাবার গুলোতে
ফাইবার জাতীয় উপাদান রয়েছে। সেই জাতীয় খাবার খেলে পায়খানা নরম করতে সাহায্য
করবে।
অতিরিক্ত বুক জ্বালাপোড়া করা সম্ভবনা থাকে
অতিরিক্ত বুক জ্বালাপোড়া গর্ভবতী হওয়ার অন্যতম কারণ। গর্ভবতী হওয়ার পরে
বিভিন্ন হরমোন পরিবর্তনের কারণে খাবারের পরিপাকতন্ত্রে হজম শক্তির কমে যায়।
যার ফলে অতিরিক্ত বুক জ্বালাপোড়া করা সম্ভবনা থাকে। এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে
হলে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে ইসুব গুলের ভুষি খেতে পারেন। ইসুব গুলের ভুষি খেলে
অনেক সময় গ্যাসের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়। নিয়মিত ইসুব গুলের ভুষি
খেলে খাবারের পরিপাকতন্ত্রে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পরে বমি বমি ভাব অনুভব
গর্ভবতী হওয়ার পরে চার থেকে ছয় মাসের মধ্যে কিছু লক্ষণ দেখা যায়। যেমন
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পরে বমি বমি ভাব অনুভব। তবে একটা বিষয় জেনে রাখা ভালো
সবার ক্ষেত্রে কিন্তু বমি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে অধিকাংশ মহিলার
ক্ষেত্রে সকাল বেলা বমি বমি অনুভব হয়ে থাকে। তবে গবেষণা দেখা গেছে যে গর্ভবতী
হওয়ার ৫ থেকে ৬ সপ্তাহ মধ্যে বমির ভাব অনুভব হয়। তবে সে ক্ষেত্রে তার আগেও এ
সমস্যা দেখা দিতে পারে। নারীদের গর্ভবতী হওয়ার ফলে দুটি হরমোন কারণে
শারীরিক অসুস্থতা হয়ে থাকে। সে দুটি হরমোনের নাম হলো
এষ্টোজেন এবং এইচ সিজি হরমোন।
অধিকাংশ সময় খাবারের প্রতি অনীহা চলে আসে
গর্ভবতী হওয়ার সবচেয়ে অন্যতম লক্ষণ হল অধিকাংশ সময় খাবারের প্রতি অনীহা চলে
আসে। এর কারণ হলো প্রেগনেন্ট হওয়ার পরে একটা শরীরের ভেতর আরেকটি শিশু আস্তে
আস্তে বেড়ে ওঠা। তবে সবাই মনে করতে পারেন যেহেতু একটা মানুষের মধ্যে আর একটা
শিশু আস্তে আস্তে বেড়ে উঠবে। সে ক্ষেত্রে খাবার খাওয়াটা খুবই জরুরী।
কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতা হলো গর্ভবতী হওয়ার পরে খাবারে প্রতি অনীহা চলে আসবে।
এর কারণ হলো হরমোন পরিবর্তন। এই সময়টাতে খাবারের গন্ধগুলো সাধারণত ভালো লাগে
না। যার ফলে বমি বমি অনুভব হতে পারে। তবে চিন্তা করার কারণ নেই সময়ের সাথে
সাথে আস্তে আস্তে সব ঠিক হয়ে যাবে।
মুখে অতিরিক্ত লালা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
মুখে লালা তৈরি হওয়া সাধারণত গর্ভবতী হওয়ার অন্যতম লক্ষণ। এই সমস্যা হওয়ার
প্রধান কারণ হলো টিয়ালিজম। তবে এই সমস্যাটা দেখা যায় গর্ভবতী হওয়ার প্রথম দিক
থেকে। তবে সবচেয়ে সুবিধার বিষয় হল মুখে অতিরিক্ত লালা তৈরি হওয়ার কারণে
পাকস্থলীতে যে ধরনের ক্ষতিকর এসিড তৈরি হয় সেগুলো থেকে মুখ দাঁত, জিব্বা রক্ষা
পায়। মুখে অতিরিক্ত লালা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকলে চিন্তা করার কারনে নেই।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক গন উপরে আলোচনা থেকে ইতিমধ্যেই আপনি বুঝতে পেরেছেন যে, গর্ভবতী
হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি। আজকের আর্টিকেলটি পড়ার পরে আপনারা বিনামূল্যে
হসপিটালে না গিয়ে ঘরে বসে থেকে এ লক্ষণ গুলো বুঝতে পারবেন। এজন্য আমরা সব সময়
চেষ্টা করি আপনাদের প্রয়োজন অনুযায়ী পোস্ট তৈরি করতে। আমাদের পোস্টটি যদি
আপনাদের ভাল লেগে থাকে। তাহলে অবশ্যই লাইক কমেন্ট শেয়ার করে দিয়ে সহায়তা
করবেন। পরিশেষে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের
সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url