মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় এর সঠিক গাইডলাইন।

মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় এবং মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করা কি সম্ভব এই ধরনের প্রশ্ন অধিকাংশ মানুষই আমাদের করে থাকে।বর্তমানে সবাই চায় কিভাবে বেকারত্ব দূর করে হাজার টাকা আয় করা যায়।তবে চিন্তা করার কারন নেই আমরা আপনাদের সেই সকল পদ্ধতি সম্পর্কে ধারণা দিবো যার মাধ্যমে আপনারা মাসে হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
প্রিয় পাঠকগন মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে কে না চায় কিন্তু এর সঠিক গাইডলাইন না থাকার কারণে সেটা সম্ভব হয় না।সেগুলো সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সরকার পড়তে হবে।নিচের এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

উপস্থাপনা

বর্তমান ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকা আয় করার জন্য বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা রয়েছে।মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় এর সঠিক গাইডলাইন না থাকার কারণে অর্থ উপার্জন করা সম্ভব হয় না।আপনারা চাইলে যে কেউ ঘরে বসে থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।শুধু তাই নয় অফলাইনে বিভিন্ন কাজ কাম করে মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব।এজন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা,অঘাত পরিশ্রম,ও দক্ষতা এবং ধারাবাহিকভাবে কাজ করা।আজকে আমরা এই বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব।কিভাবে অফলাইন ও অনলাইন থেকে মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা যায় এজন্য আপনাদের সবাইকে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে।

প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করা কি সম্ভব

মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করা কি সম্ভব জি হা বাংলাদেশ থেকে এই টাকা আয় করতে পারবেন।বাংলাদেশে ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে চল্লিশ পারসেন্ট মানুষ ৩০ হাজার টাকার উপরে আয় করে।এদের বেশিরভাগ মানুষই অনলাইন প্লাটফর্মে ঘরে বসে থেকে টাকা আয় করে।শুধু তাই নয় অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে কাজ করে অনেক টাকা ইনকাম করে। আজকে আমরা এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যে বিষয়গুলো জানার পরে আপনাদের জীবনের চাকা অন্যদিকে ঘুরে যাবে।তো চলুন কিভাবে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করা যায়।এবং মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় এ সকল বিষয়গুলো নিয়ে পুরো আর্টিকেল জোরে আলোচনা করব।

যে সকল জিনিস থাকলে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব

বর্তমানে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই কোন কোন জিনিস থাকার প্রয়োজন।এবং কোন কোন বিষয়ের উপর ইস্কেল তৈরি করতে হবে অথবা দক্ষতা বাড়াতে হবে সে বিষয়ের উপর নজর দিতে হবে।সেই সকল বিষয় সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে : আপনি যে কোন কাজ করতে গেলে অবশ্যই আপনার দক্ষতা থাকতে হবে।কারণ দক্ষতা ছাড়া কোন কাজ করা সম্ভব না।এজন্য দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে তাহলে সফলতা সম্ভব হবে।তবে যে বিষয়ে কাজ করতে চান শুধুমাত্র সেই বিষয়টা উপর দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারলে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় তৈরি করতে পারবেন।তার জন্য প্রয়োজন নির্দিষ্ট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অথবা বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার টিউটোরিয়াল দেখে দক্ষতা অর্জন করা।৩০ হাজার আয় করতে যে সকল জিনিস থাকা প্রয়োজন নিচে তা ব্যাখ্যা করা হল।

সততা ও পরিশ্রম করা : যে কোন বিষয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই সততা ও পরিশ্রম খুবই প্রয়োজন।মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে হলে যে কোন কাজের উপর সততা ও পরিশ্রম থাকা জরুরী।কাজের উপর যত্নশীল হয়ে পরিশ্রমের সাথে কাজ করতে পারলে সফলতা সম্ভব।

ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন : মাসে ৩০০০০ টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই ভালো মানের ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন।

অনলাইন মার্কেটিং প্রয়োজন : মাসে ৩০০০০ টাকা ইনকাম করতে হলে অবশ্যই অনলাইন মার্কেটিং প্রয়োজন।নিজের কাজে দক্ষতা মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া খুবই জরুরী।আপনার কাজের দক্ষতা যদি কারো ভালো লেগে থাকে।তাহলে তাদের কাছ থেকে কাজ নিয়ে মাসে হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ থাকা প্রয়োজন : মাসে ৩০ হাজার টাকার আয় করার উপায় ও সুযোগ তৈরি করতে হলে অবশ্যই ভালো মানের ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ থাকা প্রয়োজন।কারণ এ সকল কাজগুলো ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ এর মাধ্যমে করতে সুবিধা হয়।


বিভিন্ন সরঞ্জাম থাকা প্রয়োজন : মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে হলে বিভিন্ন সরঞ্জাম থাকা প্রয়োজন।এই ধরুন ভালো মানের ক্যামেরা অথবা মাইক্রোফোন জাতীয় সরঞ্জাম এগুলো থাকলে কাজ করতে অনেক সুবিধা হয়।

বিশেষ করে যদি আপনারা অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে কাজ করতে চান তাহলে সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রম, দক্ষতা থাকা খুবই প্রয়োজন।এ সকল জিনিসগুলো আপনার মধ্যে থাকলে আপনি যেকোনো জায়গা থেকে মাসে ৩০ হাজার টাকার অধিক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

কিভাবে ৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব

তাহলে কিভাবে ৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব এর জন্য আপনাকে বুঝতে হবে আপনার কোন সেক্টরে কাজ করতে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে।সেই সেক্টরের উপর স্কিল তৈরি করতে হবে।আজকে আমরা এমন কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।যেগুলো ফলো করলে আপনারা মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় বা সুযোগ তৈরি করতে পারবেন।প্রথমে একটা কাজ করার আগে আপনাকে অবশ্যই মানসিকভাবে প্রস্তুুতি নিতে হবে বুঝতে হবে এই সেক্টর উপর স্ক্রিল তৈরি করা যায় কিনা। তবে প্রথমে কাজ শিখতে এবং সময় লাগবে কিন্তু কখনো হাল ছাড়া যাবে না।তাহলে একটা সময় মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উৎস তৈরি হবে।নিচে এমন কিছু সেক্টর নিয়ে এখন আলোচনা করব সে বিষয়গুলোর উপর স্ক্রিল তৈরি করতে পারলে।প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করা কোন বিষয় না।চলুন এই বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। এখানে ক্লিক করুন

অনলাইন প্লাটফর্মে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয়ের উৎস

অনলাইন প্লাটফর্মে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয়ের উৎস আপনার প্রধান হাতিয়ার হতে পারে।অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কাজ করতে হলে আপনাকে কোথাও যেতে হবে না।ঘরে বসে থেকে অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কাজ করে মাসে হাজার টাকা ইনকাম করা যেতে পারে।আজকে যে সকল ইনকামের বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলব তার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই একটিভ ইনকামের চেয়ে প্যাসিভ ইনকামের প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।সে সকল বিষয়গুলো নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো।
  • ডাটা এন্ট্রি এর কাজ করে আয়
  • ব্লগিং এর কাজ করে আয়
  • youtube এ কাজ করে আয়
  • কন্টেন্ট রাইটিং করে আয়
  • ভিডিও এডিটিং এর কাজ করে আয়
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
ডাটা এন্ট্রি এর কাজ করে আয় 

বর্তমানে ডাটা এন্ট্রির এর কাজ করে আয় করা খুবই সোজা।এজন্য আপনাকে অবশ্যই দক্ষ এবং বিচক্ষণ হতে হবে।আপনি যদি ডাটা এন্ট্রির ওপর স্কীল তৈরি করতে পারেন।তাহলে মাসে 30 হাজার টাকা আয় করার উপায় ও সুযোগ তৈরি হয়ে যাবে।ডাটা এন্ট্রি কাজ বলতে বুঝায় ডাটা সংরক্ষণ করা এই ধরুন একটা কোম্পানির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডাটাবেজ সংরক্ষণ করে রাখা এবং গুরুত্বপূর্ণ ইমেইল গুলো সংরক্ষণ করে রাখা।আপনি যদি ডাটা এন্ট্রির উপর স্কীল তৈরি করতে পারেন।

তাহলে একজন অপারেটর প্রতি ঘন্টায় ১ হাজার থেকে ১৫০০ শব্দ এন্ট্রি করতে পারে।এক্ষেত্রে দক্ষ ডাটা এন্ট্রির অপারেটর প্রতিমাসে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবে।একজন ডাটা এন্টির অপারেটর ডাটা সংরক্ষণের ক্ষমতা বেশি থাকে তার আয় তত বেশি হবে।প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা ইনকাম করার জন্য ডাটা এন্ট্রির বেশ কিছু মার্কেটপ্লেস রয়েছে।দক্ষ ডাটা এন্ট্রির অপারেটর বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারে যেমন টেক্স এন্টির কাজ করা।
মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় এর সঠিক গাইডলাইন
টেক্স এন্ট্রি কাজ বলতে নিবন্ধন, বই, email ইত্যাদি জাতীয় কাজগুলো এন্ট্রি করা।শুধু তাই নয় বিভিন্ন ধরনের ডাটা কনভার্টেশন করার মাধ্যমে এক ফরমেট এর মধ্য দিয়ে অন্য ফরমেটে ডাটা কনভার্ট করা।এ সকল কাজ করে ঘরে বসে থেকে প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার সুযোগ তৈরি করতে পারবেন।বর্তমান ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য সবচেয়ে চাহিদার মার্কেটপ্লেস গুলো নিচে তালিকাভুক্ত করা হলো।

  • upwork আপ ওয়ার্ক
  • Fiverr ফাইবার
  • Universal trading ইউনিভার্সাল ট্রেডিং
এ সকল মার্কেটপ্লেসে কাজ করে প্রতিমাসে ৩০০০০ অথবা তার চেয়ে বেশি টাকা ইনকাম করার সুযোগ তৈরি করতে পারেন।তবে এ সকল সেক্টরে কাজ করতে হলে অবশ্যই ধৈর্যের সাথে কাজ করতে হবে।কারণ প্রথমে এ সেক্টর থেকে টাকা ইনকাম নাও হতে পারে।তাই ধৈর্য নিয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে হবে।

ব্লগিং এর কাজ করে আয়

বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহার কাজে লাগিয়ে ব্লগিং এর কাজ করে আয় করা সম্ভব।ব্লগিং এ কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে নিজস্ব একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে।তারপর সেই সাইডে কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে।কিন্তু একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে পোস্ট গুলো যেন অবশ্যই ট্রাফিকের মন মত হয়।আপনি যদি একটা ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে চান।তাহলে অবশ্যই পেজ ভিউ ৫০ থেকে ৬০ হাজার পেজ ভিউ প্রয়োজন।

প্রতি পেজ ভিউ থেকে গড়ে যদি ০.৬ থেকে ০.৯৫ হাজার পেজভিউ থাকে। তাহলে ৩০০০০ টাকা আয় করা সম্ভব।তবে ব্লগিং থেকে আয়ের নির্ভর করে বিজ্ঞাপনের উপর।এজন্য অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের এডসেন্স এর মাধ্যমে মনিটাইজেশন থাকতে হবে।তাহলে ব্লগিং ওয়েবসাইটে মাধ্যমে প্রতিমাসে ৩০ হাজার অথবা তারচেয়ে বেশি টাকা ইনকাম করা সম্ভব।তার জন্য অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে এমন কিছু পোস্ট থাকা প্রয়োজন।যাতে করে আপনার ওয়েবসাইটের বেশি ট্রাফিক জেনারেট করা যায়।


আপনার ওয়েবসাইটে যত বেশি ট্রাফিক জেনারেট করতে পারবেন ইনকামের উৎস তত বেশি হবে।বর্তমানে অধিকাংশ মানুষই ওয়েবসাইট ব্লগিং করে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করছে।ব্লগিং ওয়েবসাইট এমন একটি সেক্টর আপনি আনলিমিটেড টাকা আয় করতে পারবেন।তবে এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আপনার কন্টেনের উপর মনোযোগ দিতে হবে।ট্রাফিক কোন ধরনের পোস্ট বেশি পছন্দ করে।সে বিষয়ের উপর মনোযোগ দিতে হবে।এজন্য আপনাকে প্রথমে প্রচুর পরিমাণ পরিশ্রম করতে হবে।

কারণ হলো ব্লগিং ওয়েবসাইটে প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করা হয়।শুধু তাই নয় ওয়েবসাইট ব্লগিং যদি একবার ইনকাম শুরু হয় তাহলে সারা জীবন সাইট থেকে আয় করা সম্ভব।এজন্য অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য নিয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করতে হবে।তাহলে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় বা তার চেয়ে বেশি টাকা আয় করার সুযোগ তৈরি হবে।

Youtube এ কাজ করে আয়

Youtube এ কাজ করে আয় করা যায় এ বিষয়টা অধিকাংশ মানুষ জানে।বর্তমান পৃথিবীতে সোশ্যাল মিডিয়ার যতগুলো প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।এদের মধ্যে ইউটিউব দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে।ইউটিউব প্লাটফর্মে সবচেয়ে বেশি ভিডিও শেয়ারিং করা হয়ে থাকে।আপনারা জেনে আরো খুশি হবেন যে,বর্তমানে ইউটিউব প্ল্যাটফর্ম থেকে মাসে ৩০ হাজার টাকা বা তার চেয়ে অধিক পরিমাণ টাকা ইনকাম করা যায়।কিন্তু এজন্য আপনাকে অবশ্যই গুগল এডসেন্স পেতে হবে।

কারণ এডসেন্স পাওয়ার পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ইনকাম শুরু হবে।একটা গবেষণায় দেখা গেছে যে,বাংলাদেশ থেকে ইউটিউবে প্রতিদিন ৪৫ মিলিয়ন ভিডিও দেখা হয়।youtube ব্যবহারকারী সংখ্যা প্রায় ১১ কোটি কাছাকাছি।এর বেশিরভাগ ভিডিও গুলো শিক্ষামূলক, বিনোদন, খেলাধুলা, তথ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি বিষয় গুলো মধ্যে থাকে।আপনি যদি ধারাবাহিকভাবে ভিডিও আপলোড করে থাকেন।তাহলে মাসে ৩০ হাজার টাকা নয় তার চেয়ে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তবে একটা বিষয় সবসময় মাথায় রাখতে হবে যে,পাবলিক যে ধরনের ভিডিও দেখতে পছন্দ করে।শুধুমাত্র তার ওপর ভিত্তি করে কনটেন্ট ভিডিও বানাতে হবে।আপনার ইউটিউব ভিডিওতে যত বেশি ট্রাফিক থাকবে আপনার ইনকাম মনিটাইজেশনের মাধ্যম তত বেশি হবে।এ সকল বিষয়গুলো নিশ্চিত করতে গুগলে সার্চ দিয়ে ধারণা নিতে পারেন।

কনটেন্ট রাইটিং করে আয়

প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় হতে পারে কন্টেন রাইটিং।আপনাদের ইচ্ছা শক্তি থাকলে এবং কাজের দক্ষতা থাকলে কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করা কোন বিষয় না।আপনারা যদি কনটেন্ট রাইটিং এর উপর স্কীল তৈরি করতে পারেন সেটা হোক বাংলা অথবা ইংরেজি।তাহলে মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন।এজন্য একজন কনটেন্ট রাইটার হতে হলে মেধা,নিষ্ঠা,দক্ষতা,পরিশ্রম ইত্যাদি বিষয়গুলো থাকতে হবে।একজন ভালো কনটেন্ট রাইটার হতে হলে অবশ্যই ট্রাফিকের চাহিদা অনুযায়ী পোস্ট লিখতে হবে।

কারণ আপনি যখন লেখালেখি করবেন এমন কিছু আকর্ষণীয় শব্দ ব্যবহার করতে হবে।যাতে করে ট্রাফিকের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়।এজন্য আপনাকে কিছু ভালো মানের পোস্ট উপর স্ক্রীল তৈরি করতে হবে।যাতে করে পরবর্তীতে আপনার কাজে দক্ষতা সবার সামনে উস্থাপন করতে পারেন।আপনার কাজের দক্ষতা দেখে যদি কেউ কাজ আপনাকে অফার করে।তাহলে সেটা খুব মনোযোগ সহকারে সাবমিট করতে হবে।প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে হলে।

অবশ্যই আপনাকে প্রতিদিন ১ হাজার টাকার আর্টিকেলের কাজ করতে হবে।বাংলা অথবা ইংরেজি ২৫শো থেকে ৩ হাজার ওয়ার্ডের আর্টিকেল লিখতে হবে।বর্তমানে যেকোনো ধরনের আর্টিকেলের জন্য ৩৫০ টাকা করে দেওয়া হয় প্রতি হাজার ওয়ার্ডের জন্য।এজন্য আপনারা চাইলে কন্টেন্ট রাইটিং করে প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

ভিডিও এডিটিং এর কাজ করে আয়

বর্তমানে ইন্টারনেটের ব্যবহার কাজে লাগিয়ে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় তৈরি করতে পারেন। এজন্য ভিডিও এডিটিং এর কাজ বেছে নেওয়া যেতে পারে।কিন্তু ভিডিও এডিটিং এর কাজ শিখতে হলে অবশ্যই আপনাকে দক্ষতার সাথে সময় নিয়ে কাজ শিখতে হবে।ভিডিও এডিটিং এর কাজ শিখতে হলে বিভিন্ন অনলাইন অথবা অফলাইন প্রতিষ্ঠান থেকে শিখতে হবে।বর্তমানে ইউটিউবের বিভিন্ন টিউটোরিয়াল এর মাধ্যমে ভিডিও এডিটিং এর কাজ সম্পর্কে ধারণা নিতে পারেন।

কারণ বর্তমানে ভিডিও এডিটিং এর কাজের চাহিদা অনেক বেশি।বর্তমান সময়ে যেকোনো কাজের জন্য ভিডিও কেন্দ্রিক কাজ চলছে।যা করতে অবশ্যই আপনাকে এডিটিং এর সাহায্য নিতে হবে।এখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন কনটেন্ট ভিডিও থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের নাটক ইত্যাদি জাতীয় বিষয়গুলো নিয়ে এডিটিং এর কাজ করতে হয় যা বর্তমানে অনেক ডিমান্ড।আপনি যত বেশি ভিডিও এডিটিং এর স্কীল তৈরি করতে পারবেন তত বেশি ইনকাম করা সম্ভব।

ভিডিও এডিটিং এর কাজ করে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় তৈরি করতে পারেন।ভিডিও এডিটিং এ যে সকল কাজগুলো করতে হয় নিচে তালিকা দেয়া হলো।

  • আপনি যখন ভিডিও স্কীল ভালোভাবে তৈরি করতে পারবেন।তারপর ভিডিও কন্টেনার দের কাছ থেকে কাজ পেতে পারেন।ভিডিও ইডিটররা বিভিন্ন ভিডিও শর্টকাট কেটে বা একত্রিত করে এডিটিং করে থাকে।যা বর্তমানে এই কাজের চাহিদা খুবই ডিমান্ড।
  • ভিডিও এডিটিং এর কাজ শিখে বিভিন্ন ভিডিও শব্দ অথবা ফিল্টার চেঞ্জ করে এডিটিং এর মাধ্যমে মাসে কাম করতে পারেন।
  • শুধু তাই নয় বিভিন্ন ভিডিওর মধ্যে টেক্স অথবা সাবটাইটেল এডিট করে মাসে ৩০ হাজার টাকার অধিক টাকা আয় করা যেতে পারে।
এজন্য যারা মাসে ৩০০০০ টাকা আয় করার চিন্তা করছেন।আপনারা চাইলে ভিডিও এডিটিং এর কাজ শিখে অর্থ উপার্জনের মাধ্যম তৈরি করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়

বর্তমান অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয় খুবই সহজ।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলতে এমন একটি কৌশলকে বুঝায় যা একজন ব্যক্তি নিজস্ব পণ্য সারা অন্য কোম্পানির পণ্য প্রচার করার মাধ্যমে ইনকাম করা বোঝায়।এক কথায় কোনো কোম্পানি প্রডাক্ট বিক্রি করার মাধ্যমে কমিশন জেনারেট করা কে বুঝায়।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই যে কোনো একটি কোম্পানির আন্ডারে যোগ দিতে হবে।এরপর বিভিন্ন কাস্টমারের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করে কোম্পানির প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে।সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বিভিন্ন ধরনের পোস্ট অথবা ভিডিও পাবলিশ করতে হবে।যাতে করে দর্শকের কাছে পৌঁছায়।যখন দর্শক আপনার পণ্য ক্রয় করবে কোম্পানি আপনাকে একটা কমিশন দিবে।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে প্যাসিভ ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন।এ পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা বা তার চেয়ে অধিক টাকা আয় করা সম্ভব।

অফলাইনে বাসায় থেকে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।

বর্তমানে অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে প্রতিমাসে ৩০ হাজার বা তার চেয়ে অধিক টাকা আয় করতে পারেন।এজন্য অবশ্যই ধৈর্যর সাথে কাজ করতে হবে যে সকল বিষয় থেকে আপনি টাকা আয় করতে পারবেন।সে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

রেস্টুরেন্টের ব্যবসা থেকে আয় করার উপায়

বর্তমান বাংলাদেশে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা থেকে আয় করার উপায় অন্যতম মাধ্যম।কারণ আমরা একটু সময় পাইলেই রেস্টুরেন্টে গিয়ে বন্ধুবান্ধ আত্মীয় স্বজনদেরকে নিয়ে লাঞ্চ অথবা ডিনার করে থাকেন।বর্তমান বাংলাদেশ ২০২৪ সালে প্রায় পাঁচ লাখের মতো রেস্টুরেন্টের সংখ্যা রয়েছে।প্রতিবছর ১০ থেকে ১২ % রেস্টুরেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।বর্তমানে একটা গবেষণা দেখা গেছে বাংলাদেশ রেস্টুরেন্টের সংখ্যা প্রায় ১০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের উপর।যাতে করে ১০ বিলিয়নের উপর মানুষ নিজেদের কর্মসংস্থান ব্যবস্থা করে নিয়েছে।

এ সকল রেস্টুরেন্ট থেকে প্রতিবছর 9 % এর উপর কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পেয়েছে।এই সকল পার্সেন্ট থেকে বোঝা যায় বর্তমানে বাংলাদেশের রেস্টুরেন্টের ব্যবসা কতটা গ্রোথ।যারা রেস্টুরেন্টের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে নিয়েছে তারা প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় বা সুযোগ করে নিয়েছে।কিন্তু যারা রেস্টুরেন্ট দেওয়ার জন্য আগ্রহ তারা অবশ্যই ভেবেচিন্তে ধারাবাহিকভাবে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা সামনের দিকে নিতে হবে।এর জন্য অবশ্যই বুঝতে হবে যে রেস্টুরেন্টের খাবারের মেনু কাস্টমারের উপযোগী কিনা।

এ সকল বিষয় মাথায় রেখে কৌশলে আপনি আপনার রেস্টুরেন্টের ব্যবসা সামনের দিকে নিয়ে যেতে পারেন।রেস্টুরেন্ট দেওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে রেস্টুরেন্টের লোকেশন নির্ধারণ করতে হবে এমন জায়গায় রেস্টুরেন্ট দিতে হবে।যেখানে মানুষের সমাগম সবচেয়ে বেশি থাকে এবং খুঁজে পেতে সাহায্য করে।শুধু তাই নয় রেস্টুরেন্টে খাবারের মেনু মূল্য নির্ধারণ করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এমন ভাবে খাবারের মূল্য নির্ধারণ করতে হবে যাতে করে সকল মানুষের সামর্থ্যর মধ্যে থাকে।

এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার রেস্টুরেন্টের প্রচার অথবা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।তাহলে রেস্টুরেন্ট থেকে ভালোভাবে মুনাফা পাওয়া যাবে।

কসমেটিক্স এর দোকান থেকে আয় করার উপায়

বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে রয়েছে কসমেটিক্সের ব্যবসা।কসমেটিক্সের দোকান থেকে আয় করার উপায় খুবই সহজ।অল্প টাকায় বেশি লাভজনক ব্যবসা কসমেটিক্সের ব্যবসা।বর্তমান বাংলাদেশের কসমেটিক্সের বাজারের আয় সাড়ে তিনশো বিলিয়নের উপর।এই কসমেটিক্সের বাজার ২০২৬ সালের মধ্যে সাড়ে পাঁচশ বিলিয়ন উপর টাকায় পৌঁছাবে।বর্তমানে কসমেটিক্সের ব্যবসা বেশি বড় হওয়ার অন্যতম কারণ হলো জনসংখ্যা বৃদ্ধি হওয়া,আয় বৃদ্ধি পাওয়া,এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত হওয়ার কারণে।
কসমেটিক্স এর দোকান থেকে আয় করার উপায়
এই মার্কেটপ্লেস এত বড় হয়েছে।আপনারা চাইলে খুব সহজে অল্প টাকা দিয়ে কসমেটিক্সের ব্যবসা করে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় বা সুযোগ তৈরি করতে পারেন।কসমেটিক্সের মধ্যে যে সকল পণ্য রয়েছে তা হল ফেসওয়াশ, লোশন, ক্রিম, শ্যাম্পু, কন্ডিশনার, হেয়ার জেল, পারফিউ, লিপিস্টিক, পাউডার ইত্যাদি জাতীয় পণ্য।এ সকল পণ্যগুলো দৈনন্দিন জীবনে মানুষ প্রতিনিয়ত ব্যবহার করে।তাই এই ব্যবসা অন্য ব্যবসার চেয়ে সবচেয়ে বেশি লাভজনক।

কোচিং সেন্টার থেকে আয় করার উপায় 

বর্তমানে শিক্ষার চাহিদা সবচেয়ে বেশি প্রত্যেকটা ফ্যামিলিতে ৯০% এর উপরে মানুষ শিক্ষিত।আপনার চাইলে কোচিং সেন্টার থেকে আয় করার উপায় বা মাধ্যম তৈরি করতে পারেন।যাতে করে শিক্ষার মান বৃদ্ধি পাবে সাথে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় বা সুযোগ তৈরি হয়ে যাবে।শুধু তাই নয় বর্তমানে চাকরির বাজারে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে।তাই বিভিন্ন বোর্ড পরীক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি ও চাকরির প্রস্তুতির জন্য কোচিং সেন্টার খুলতে পারেন।

ফাস্টফুডের দোকান থেকে আয়ের উপায়

ফাস্টফুডের দোকান থেকে আয়ের উপায় হতে পারে আপনার প্রধান হাতিয়ার।বর্তমানে ফাস্টফুড এর দোকান দিয়ে লাভজনক ব্যবসা করা যাচ্ছে।আপনারা চাইলে যেকোনো রাস্তার পাশে ছোট একটা দোকান দিয়ে ফাস্টফুড জাতীয় খাবার বিক্রি করতে পারেন।এই ধরুন বার্গার, পিৎজা, ফ্রেন্ডস ফ্রাই, চিকেন ফ্রাই ইত্যাদি জাতীয় খাবার।যেহেতু রাস্তার পাশে এ সকল দোকান দিলে দাম কম পাওয়া যায়।যার ফলে কাস্টমারের চাহিদা বেশি থাকে এ সকল ব্যবসা করে প্রতি মাসে হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ওষুধের দোকান থেকে আয়

বর্তমানে লাভজনক ব্যবসার মধ্যে ওষুধের দোকান থেকে আয়।আপনারা চাইলে ওষুধের দোকান দিয়ে প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় তৈরি করতে পারেন।ওষুধের দোকানের চাহিদা সবচেয়ে বেশি লক্ষ্য করা যায়। মানুষ অসুস্থ হলেই সাথে সাথে ওষুধের দোকান থেকে ওষুধ ক্রয় করে থাকে।এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ৬ মাস অথবা এক বছরের একটি কোর্স করতে হবে।তাহলে ওষুধের দোকান থেকে আয় করা সম্ভব।তবে একটা বিষয় মাথায় রাখতে হবে ওষুধের ব্যবসা করতে হলে অবশ্যই ভালো জায়গায় ওষুধের দোকান দিতে হবে।ভালো মানের ওষুধ রাখতে হবে।এবং মানুষের সেবার মান উন্নত করতে হবে।

বর্তমানে বিউটি পার্লার থেকে আয়ের উপায় খুবই সহজ এবং লাভজনক।বর্তমান অধিকাংশ মেয়েরা বিউটি পার্লার খুলে সেবার মান উন্নত করেছে।আপনারা চাইলে বিউটি পার্লার খুলে প্রশিক্ষণ দিতে পারেন।যাতে করে আরো আট দশটা মেয়েদের কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পায়।তবে বিউটি পার্লারের আয় নির্ভর করে বিউটি পার্লারের পরিবেশ এবং দক্ষ কর্মীদের মাধ্যমে।এজন্য আপনারা চাইলে বিউটি পার্লারের মত ব্যবসা করে প্রতিমাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করতে পারেন।

শেষ কথা

উপযুক্ত আলোচনা থেকে আপনারা এটা বুঝতে পারলেন যে উপরে যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি সে সকল বিষয়গুলো অনুসরণ করে ধারাবাহিকভাবে কাজ করলে প্রতি মাসে ৩০ হাজার টাকা আয় করার উপায় তৈরি হয়ে যাবে।প্রিয় পাঠকগণ আমরা সব সময় আপনাদের চাহিদা অনুযায়ী পোস্ট তৈরি করে থাকি। আমাদের পোস্টগুলো যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে।তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেলটি শেয়ার করে দিয়ে সহায়তা করবেন।শুধু তাই নয় অবশেষে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url