অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত বিস্তারিত জেনে নিন।

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এবং খাওয়ার পর গ্যাসের ঔষধ খাওয়া যাবে কি অথবা এ ধরনের সমস্যা হলে কি ধরনের ওষুধ খেতে হবে এটা নিয়ে বিভিন্ন মানুষের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে। চিন্তার কোন কারন নেই আমরা আপনাদেরকে চিনিয়ে দিবো কোন ধরনের ঔষধ খেতে হবে।
অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া
প্রিয় পাঠক গন গ্যাস্টিকের জন্য কোন ঔষধ খেতে হবে এ বিষয়গুলো জানতে হলে আমাদের আর্টিকেলগুলো মনোযোগ সহকারে পড়বেন। গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আমরা আলোচনা করব।

উপস্থাপনা

পেটের অম্বলের জ্বালাপোড়া ও পেট ব্যথা এ ধরনের সমস্যা কে গ্যাস্ট্রিক বলা হয়। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিলেই আমরা বাজারে গিয়ে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ খেয়ে থাকি। এদের মধ্যে হল ওমেপ্রাজল, প্যানটোপ্লাজল,ইসোমিপ্রাজল, রেবিপ্রাজল, এ ধরনের ঔষধ গুলো খেয়ে থাকা হয়। কিন্তু আপনি জানেন কি এ ধরনের ঔষধ পেটের পাকস্থলির অম্বল প্রশমন পরিবর্তন আনতে সাহায্য করে। তবে এ ধরনের ঔষধের অপব্যবহারী বেশি হয়ে থাকে। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিলে কারণে অকারণে আমরা এ ধরনের গ্যাস্ট্রিক জাতীয় ঔষধ খেয়ে থাকি। অথচ এই ধরনের ঔষধ গুলো আমাদের ভয়ানক বিপদের কারণ হতে পারে। অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এ বিষয় গুলো আজকে আমরা শিখব  এবং গ্যাস্ট্রিকের জন্য কোন ধরনের ঔষধ খেতে হবে এ সম্পর্কে নিচে ব্যাখ্যা করব।

খাওয়ার পর গ্যাসের ঔষধ খাওয়া যাবে কি

খাওয়ার পর গ্যাসের ঔষধ খাওয়া যাবে কি জি হা, অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এ বিষয়টা অনেকের মধ্যে দ্বিধাদ্বন্দ্ব রয়েছে। যেহেতু গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর।এজন্য অতিরিক্ত গ্যাস হলে ঔষধ খাওয়া যাবে কিন্তু ঔষধ খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। আপনার যখন অতিরিক্ত গ্যাসের সমস্যা দেখা দিবে। তখন খাবারের ৩০ মিনিট আগে গ্যাসের ঔষধ খেতে হবে। শুধু তাই না আপনি চাইলে খাবারের ৩০ মিনিট পরে খেতে পারেন। গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা হলে অবশ্যই আপনাকে খাবারের ৩০ মিনিট আগে এবং খাবারে ৩০ মিনিট পরে এই নিয়ম মেনে গ্যাসের ঔষধ খেতে হবে। খাবার অবস্থায় বা খাবারের পর সাথে সাথে ভরা পেটে গ্যাসের ঔষধ খাওয়া যাবে না। তাহলে ঔষধ খেলে গ্যাস কখনোই কমবে না। এ নিয়ম মেনে গ্যাসের ঔষধ খেলে গ্যাসের হাত থেকে একটু হলেও রেখে পাওয়া সম্ভব।

পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ কি

পেটের গ্যাস কমানোর ঔষধ কি বিষয়টা জানা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তবে পেটের গ্যাস কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ঔষধ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হল অ্যান্টাসিড।অ্যান্টাসিড দামে খুবই সস্তা জাতীয় ট্যাবলেট। শুধু তাই না অন্য অন্য ট্যাবলেটের চেয়ে অ্যান্টাসিড পাঁচ ভাগের এক ভাগ দাম কম। এ জন্য অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এদের মধ্যে অন্যতম হলো এন্টাসিড। এটি খাবারের আগে বা পরে যেকোন সময় মুখে নিয়ে চুষে খেতে পারবেন। সবচেয়ে মজার বিষয় হলো এটি খেতে পানি লাগে না। আপনি চাইলে যেকোনো সময় মুখে নিয়ে চুষে খেতে পারবেন এবং এই ট্যাবলেট খুব ভালো কাজ করে।

পেটের গ্যাসের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি

পেটের গ্যাসের সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি এ বিষয় জানা সবারই দরকার। আমাদের পেটের অম্বলে গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা হলে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হই যেমনঃ পেট ফোলা,বমি বমি ভাব, এবং ক্ষুধা মনা ইত্যাদি জাতীয় সমস্যা দেখা দিতে পারে। এজন্য গ্যাসের সমস্যা সমাধান করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ঔষধ খেতে হবে। কিন্তু গ্যাসের সমাধানের জন্য বাজারে আপনি বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন পেয়ে থাকবেন।
অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত বিস্তারিত জানুন
কিন্তু কোন মেডিসিন আপনার গ্যাসের জন্য ভালো এটা বুঝতে আপনার সময় লাগবে। কারণ একেক জন মানুষের শরীরে একেকটা মেডিসিন ভালো কাজ করে। আপনার পেটের জন্য যে সকল ঔষধ ভালো সেগুলো নিচে তালিকাভূক্ত করা হলো।
  • Domstop 10 MG Tablet
  • Domperidone 10 MG Tablet
  • Cezvom 10 MG Tablet
  • Nausdan 10 MG Tablet
অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এগুলোর মধ্যে এই চারটি ঔষধ খুবই ভালো এবং খুব কার্যকরী। আপনারা চাইলে পেটের গ্যাসের সমস্যার জন্য এই ঔষধ গুলো খেতে পারেন তাহলে গ্যাস্টিক জাতীয় সমস্যা দূর করা যাবে।

পেট ফোলা ও গ্যাসের ঔষধ

পেট ফোলা ও গ্যাসের ঔষধ খুব কার্যকরী। পেটে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিলে বা পেট ফোলা দেখা দিলে সাধারণত আমরা ঢেকর বা হিক্কা দিয়ে থাকি। যার ফলে পেটের ফোলা বা গ্যাসের সমস্যা অনেকটা কমে যেতে পারে। তবে অতিরিক্ত পেট ফোলা ও গ্যাসের সমস্যা দেখা দিলে ম্যাগনেসিয়াম ফস এই ওষুধটি খেতে পারেন। পেট ফোলা বা পেটের ভেতরে ব্যথার সমস্যা থাকলে ম্যাগনেসিয়াম ফস এই ঔষধ খুবই ভালো কাজ করে। আপনি চাইলে ম্যাগনেসিয়াম ফস এ জাতীয় ঔষধ খেতে পারেন। যাতে করে পেটের ফোলা বা ব্যথা থেকে সমাধান হয়। শুধু তাই না আপনি চাইলে হোমিও চিকিৎসা নিতে পারেন। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেটের ফোলা ও গ্যাসের সমস্যা সমাধান করতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। হোমিওপ্যাথিক মধ্যে কিছু কার্যকরী ঔষধ রয়েছে নিচে সেই ঔষধ গুলো তালিকাভুক্ত করা হলো।
  • চাইনা
  • রাফানাস
  • অ্যাবিজ ক্যান
  • গ্রাফাইটস
  • কার্বো ভেজ
চাইনা

পেট ফোলা বা পেটের গ্যাস ও পেটের ভারা ক্রান্তি মত যত ধরনের লক্ষণগুলো আছে তা থেকে মুক্তি পেতে চাইনা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খুবই কার্যকরী। পেটের গ্যাস ও ফোলা এ ধরনের উপসর্গগুলো দূর করতে চাইনা হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খেতে পারেন। এখানে ক্লিক করুন

রাফানাস

গ্যাস্টিক জাতীয় সমস্যা পেটের হজম শক্তি প্রক্রিয়াকে বাঁধা দিয়ে থাকে। যখন গ্যাসের কারণে পেট শক্ত হয়ে যাবে অর্থাৎ পেটের ভিতরে থেকে বাহিরে বায়ু আসতে পারে না। তখনই পেট ফুলে যায় এ জাতীয় সমস্যাগুলো সমাধান করতে রাফানাস হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

অ্যাবিজ ক্যান

পেটের গ্যাসের ফলে পেটের ভিতরে যখন বায়ু আটকে থাকে। তখন পেটে বেদনাদায়ক যন্ত্রণা হতে পারে। শুধু তাই নয় পেটের জ্বালাপোড়া এবং পেটের ভেতরে মোচড় জাতীয় সমস্যা গুলো দূর করতে অ্যাবিজ ক্যান প্রাকৃতিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে।

গ্রাফাইটস

হোমিওপ্যাথিক  ঔষধের মধ্যে এই গ্রাফাইটস ঔষধ কার্যকরী সর্বাধিক ব্যবহৃত উপাদান। গ্যাসের সমস্যার জন্য যখন পেটের ভিতরে বায়ু আটকে থাকে তখন দেহের ভিতর থেকে বেরিয়ে যাওয়া বায়ু গুলো পেটের মধ্যে জমাট বেডে থাকে। ফলে পেটের ভিতর ব্যথা ও অস্বস্তিকর যন্ত্রণা এবং কোষ্ঠকাঠিন্যর মত সমস্যা দেখা দেয়। এজন্য গ্রাফাইটস হোমিওপ্যাথিক ঔষধ সর্বাধিক এবং সবার চেয়ে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

কার্বো ভেজ

পেট ফোলা ও গ্যাসের সমস্যার জন্য কার্বো ভেজ অত্যান্ত কার্যকরী চিকিৎসা হিসেবে হোমিওপ্যাথিক অন্যতম। বিশেষ করে যাদের গ্যাসের সমস্যার জন্য পেট ফুলে যায় এবং পেট ফোলার কারণে অনেকের শ্বাসকষ্ট জাতীয় সমস্যা দেখা দেয়। তাদের জন্য কার্বো ভেজ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ বিস্ময় ভাবে কাজ করে থাকে। আপনারা অনেকে জানেন যে,হোমিওপ্যাথ চিকিৎসা অনেক পুরাতন বিজ্ঞানসম্মত যা প্রাকৃতিক ভাবে এই ঔষধ গুলো তৈরি করা হয়ে থাকে।

যদি বদহজ গ্যাসের সমস্যায় পেট ফোলা জাতীয় সমস্যা গুলো ডাক্তার চিহ্নিত করতে পারে। তাহলে এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ গুলো আপনার জন্য খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।

গ্যাসের ঔষধ খাওয়ার নিয়ম

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এটা না জানা থাকলে কখনো গ্যাসের সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া সম্ভব না। এজন্য গ্যাসের ঔষধ খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে। ডাক্তাররা সাধারণত প্রতিদিন দুই বেলা ওমিপ্রাজল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে। ওমিপ্রাজল সকালে এক ডোজ এবং রাতে এক ডোজ ঔষধ খেতে হয়। ওমিপ্রাজল ক্যাপশন সাধারণত পানি দিয়ে গিলে খেতে হয়। এটি খাবারের ৩০ মিনিট আগে অথবা খাবারের ৩০ মিনিট পরে খেতে পারলে ভালো হয়। এই নিয়ম মেনে চলতে পারলে গ্যাসের সমস্যা দূর করা যেতে পারে।

ভরা পেটে গ্যাসের ঔষধ খাওয়া যাবে কি

ভরা পেটে গ্যাসের ঔষধ খাওয়া যাবে কি জি হা, অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত বিষয়গুলো অবগত না থাকলে গ্যাসের সমস্যা হলে কোন ধরনের ঔষধ খাওয়া যাবে বিষয়গুলোর মধ্যে দিধা দ্বন্দ্বের মধ্যে পড়তে হয়। তবে ডাক্তাররা সব সময় পরামর্শ দিয়ে থাকেন যে,খাবারের আগে এবং পরে খেতে হবে। কারণ ভরা পেটে গ্যাসের ঔষধ খেলে ভালোভাবে কাজ করে না এজন্য নিয়ম মেনে গ্যাসের ঔষধ খেতে হবে।

পেট ব্যাথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি

পেট ব্যাথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ কোনটি এটা জানা খুব দরকার। কোলিমেক্স হল পেট ব্যথার বা পেটের যন্ত্রনাদায়ক উপসর্গগুলো দূর করতে এই মেডিসিন খুবই কার্যকারী। অনেক সময় ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কারণে অতিরিক্ত বমি বমি ভাব,বমি,ক্ষুধা হ্রাস ইত্যাদি জাতীয় সমস্যা গুলো দূর করতে কোলিমেক্স ঔষধ খুবই ভালো ভাবে কাজ করে থাকে। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে, পেটের ব্যথার সবচেয়ে ভালো ঔষধ হল কোলিমেক্স।

গ্যাসের ঔষধ বেশি খেলে কি হয়

গ্যাসের ঔষধ বেশি খেলে কি হয় এই বিষয়গুলো জানা দরকার কারণ গ্যাসের সমস্যা আমাদের মানবদেহে একটি অন্যতম সমস্যা। কিন্তু সমস্যা দেখা দিলে আমরা সব সময় গ্যাসের ঔষধ খেয়ে থাকি। যার ফলে অনেক সময় গ্যাসের সমস্যা থেকে একটু হলেও রেহাই পাওয়া সম্ভব হয়। কিন্তু অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খাওয়ার ফলে আপনার নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।অতিরিক্ত ঔষধ খেলে যে ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং পার্শ্বপ্রক্রিয়া দেখা যায়। নিচে এই সমস্যার তালিকা গুলো দেয়া করা হলো।
  • অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খেলে বমির ভাব ও পেটের অস্বস্তি এ জাতীয় পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
  • অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খেলে ডায়রিয়া জাতীয় সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
  • অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য জাতীয় সমস্যা সৃষ্টি হয়।
  • গ্যাসের সমস্যা দেখা দিলে অতিরিক্ত ঔষধ খেলে ইলেক্ট্রোলাইট কমে ভারসাম্যহীনতা যা আপনার জন্য ক্ষতির কারণ।
  • প্রয়োজনে থেকে অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খেলে এলার্জি জাতীয় প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
  • আপনি যখন নিয়মিত গ্যাসের ঔষধ খাবেন তখন আপনার শরীরের ঔষধের মিথস্ক্রিয়া কমে যাবে।
  • অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খেলে gasto intestinal ইরিটেশন হতে পারে।

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত

অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত জি হা, তবে পেটের অম্বলের জ্বালাপোরা জাতীয় সমস্যা কে গ্যাস্ট্রিক জাতীয় সমস্যা বলা হয়। অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এটা জানা থাকলে গ্যাসের সমস্যার জন্য ঔষধ খেতে পারবেন। গ্যাস্ট্রিকের জাতীয় সমস্যার জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের ঔষধ পাওয়া যায়।
অতিরিক্ত গ্যাস হলে যে সব ঔষধ খাওয়া উচিত
এদের মধ্যে হল ওমিপ্রাজল,ইসোমিপ্লাজল,লানসোপ্লাজল,প্যানটোপ্লাজল,রেবিপ্লাজল ইত্যাদি জাতীয় ঔষধ বাজার থেকে সবাইকে কিনে খেয়ে থাকে। অতিরিক্ত গ্যাস হলে এজাতীয় ঔষধ খাওয়া উচিত

গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ কতদিন খাওয়া যায়

গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ কতদিন খাওয়া যায় বিষয়গুলো সবারই জানা দরকার এবং অতিরিক্ত গ্যাস হলে আমারা নিয়মিত ঔষধ খেয়ে থাকি। কিন্তু প্রত্যেকটা জিনিসেরই আলাদা কিছু নিয়ম রয়েছে। ঠিক তেমনি গ্যাসের ঔষধ খাওয়ার নিয়ম রয়েছে। বিশেষ করে ডাক্তাররা প্রেসক্রিপশনে এক মাসের ঔষধ লিখে থাকে বা দুই মাসের ঔষধ লিগে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকেই গ্যাসের সমস্যা হলে সারা বছর গ্যাস্ট্রিক জাতীয় ট্যাবলেট খেয়ে থাকে। কিন্তু এটা করা ঠিক না আপনি চাইলে এ জাতীয় সমস্যার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। অতিরিক্ত গ্যাসের ঔষধ খাওয়ার ফলে কিন্তু বিভিন্ন সমস্যা সম্মুখীন হতে হয়। তার মধ্যে প্র্যাকটিক আলচার হতে পারে তাই নিয়ম মেনে ঔষধ খেতে হবে।

শেষ মন্তব্য

উপযুক্ত আলোচনা থেকে আমরা এটা বুঝতে পারলাম যে, অতিরিক্ত গ্যাস হলে কি ঔষধ খাওয়া উচিত এবং অতিরিক্ত ঔষধ খেলে কি কি সমস্যা হতে পারে ইত্যাদি জাতীয় বিষয় সবাই অবগত হলাম। আমরা সব সময় চেষ্টা করি আপনাদের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দিতে। আমাদের পোস্টগুলো যদি আপনাদের ভালো লাগে তাহলে আপনার ভালো লাগার মানুষের কাছে শেয়ার করে দিয়ে পৌঁছে দিবেন এবং আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url