কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না ১২টি ফলের তালিকা।

কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এবং কলা খেলে কি গ্যাস কমে। এ বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে বিভিন্ন কৌতূহল রয়েছে।তাই চিন্তার কারণ নেই আজকে আমরা আপনাদেরকে এ সম্পর্কে  তথ্য দিব কোন ধরনের খাবার খেলে আপনার পেটে গ্যাস হবে না।
কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না
প্রিয় পাঠক গন যে সকল ফল খেলে গ্যাস হয় না এ বিষয় সম্পর্কে আমরা আজকে আলোচনা করব।গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অবশ্যই মনোযোগ সহকারে আমাদের আর্টিকেলটি পড়বেন। এবং এ বিষয় নিয়ে আজকে আমরা নিচে বিস্তারিত আলোচনা করব।

উপস্থাপনা

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা যেন মানব শরীরের সাথে অন্য রকম সম্পর্ক। গ্যাসের সমস্যা হলে যে কোন মানুষ গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ খেয়ে থাকে।গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ কিছু সময়ের জন্য গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে রাখে।পরবর্তীতে গ্যাসের সমস্যা আবার বাড়তে পারে।কিন্তু দৈনন্দিন জীবনে আমরা কিছু প্রাকৃতিক ফল খেয়ে থাকি যা খেলে আপনার পেটের গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা কমাবে।এ ধরনের ফল নিয়মিত খেলে প্রতিনিয়ত গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি না পেলেও মাঝে মাঝে সুফল পাওয়া পাওয়া যাবে। আজকে আমরা আপনাদের সাথে সে সকল ফলের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না।সেগুলো খেলে আপনার পেটে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে সাহায্য করবে।চলুন সে সকল ফল সম্পর্কে আজকে বিস্তারিত আলোচনা করি।

কলা খেলে কি গ্যাস কমে

দৈনন্দিন জীবনে কলা সবাই কম বেশি খেয়ে থাকে।প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করার সময় কলা বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।কিন্তু আপনারা অনেকেই জানেন না যে, নিয়মিত কলা খেলে পেটের গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমিয়ে ফেলে।এজন্য কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এটা সবার জন্য জানা অত্যান্ত জরুরী।কলা গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।কলার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম,যা খাবার পর অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে থাকে।কিন্তু কলা খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে।

আপনারা অনেকে কলার সাথে পাউরুটি খেয়ে থাকেন।পাউরুটি খেলে পেটে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।এজন্য কলার সাথে পাউরুটি এরিয়ে চলতে পারলে গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যাবে।তাই প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে কলা খাওয়ার অভ্যাস করুন।যাতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে দূরে থাকা যায়। যখন গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিবে একটু চেষ্টা করবেন নিয়মিত কলা খেতে। যাতে করে আপনার পেটের গ্যাস থেকে সমস্যা দ্রুত কমিয়ে আনতে পারে।তাই পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য কলা খাওয়ার বিকল্প নেই।

কিসমিস খেলে কি গ্যাস কমে

পৃথিবীতে অনেক ধরনের ফল রয়েছে।যেগুলো আমরা প্রতিনিয়ত খেয়ে থাকি।কিন্তু আমরা জানি না যে,কোন ফল আমাদের জন্য উপকারী এবং কোন ফল আমাদের জন্য ক্ষতিকর।কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এই সকল ফলের মধ্যে রয়েছে কিসমিস।যা আপনার শরীরের বিভিন্ন সমস্যা থেকে দূর করতে সাহায্য করবে।তার মধ্যে অন্যতম হলো গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা।আমরা বিভিন্নভাবে কিসমিস খেয়ে থাকি কেউ ভিজিয়ে খেয়ে থাকে আবার কেউ এমনি খেয়ে থাকে।যারা প্রতিনিয়ত গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা এবং বদহজম জাতীয় সমস্যায় ভুগে থাকেন।

তাদের সবাইকে পানিতে ভিজিয়ে রাখা কিসমিস খাওয়া অত্যন্ত জরুরী।প্রতিদিন রাতে ১০-১৫ টা কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এই কিসমিসের পানি পান করুন।দেখবেন আস্তে আস্তে গ্যাসের সমস্যা থেকে সমাধান হয়ে গেছে।এ পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।অন্যদিকে আমাদের খাবারের অনিয়ম থেকে সরে আসতে হবে।বিশেষ করে বাইরের খাবারগুলো বর্জন করতে হবে। তাহলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

তরমুজ খেলে কি গ্যাস কমে

তরমুজ ফল গ্যাসের সমস্যা থেকে দূর করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পালন করে থাকে।দৈনন্দিন জীবনে আমরা এ ধরনের ফল খেয়ে থাকি কিন্তু আমরা জানি না যে এ ধরনের ফল আমাদের মানব দেহের জন্য কতটা উপকারী।কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এদের মধ্যে ভালো ফল হলো তরমুজ।তরমুজ ফলের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে।যা খেলে পেট ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।আমাদের খাদ্য দ্রব্যভাসে অনিয়ম করার ফলে পেটের ভিতরে প্রচুর পরিমাণ এসিড জমে থাকে।যা বের করা অত্যন্ত জরুরী তরমুজ খাবার ফলে পেটের জমে থাকা এসিড বের করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।


গ্যাসের সমস্যা থাকলে নিয়মিত তরমুজ খেতে না পারলেও মাঝে মাঝে তরমুজ খেতে পারেন।যাতে করে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।তরমুজের আমদানি বেশিরভাগ রমজান মাসে বেশি লক্ষ্য করা যায়। এজন্য সারাদিন রোজা রাখার ফলে সবাই ইফতারের সময় প্রচুর পরিমাণ তরমুজ খেয়ে থাকে।যার ফলে রমজান মাসে গ্যাসের সমস্যা অনেকটা কম থাকে।এ জন্যই তরমুজ ফল গ্যাসের সমস্যা দূর করার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এখানে ক্লিক করুন

নারিকেল খেলে কি গ্যাস কমে

পেটের গ্যাসের সমস্যায় যদি আপনি অতিরিক্ত ভুগে থাকেন তাহলে পেটের সমস্যা দূর করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে নারকেল ফল।বেশিরভাগ মানুষ মনে করে নারকেল খেলে পেটের গ্যাস বাড়ে।যার ফলে অধিকাংশ মানুষ এই নারকেল ফল খাওয়া থেকে বিরত থাকে।কিছু কিছু মানুষ নারকেল খেলে বদ হজম হয়।আবার অধিকাংশ মানুষের ক্ষেত্রে নারিকেল খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।যাদের নারকেল খেলে হজম শক্তি হয়।তারা মাঝে মাঝে নারকেল খেতে পারেন।
কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এমন ১২টি ফলের তালিকা
যাতে করে গ্যাসের সমস্যা থেকে একটু হলেও রেহাই পাওয়া যায়।এজন্য নারিকেল ফল খুবই উপকারী একটি ফল।নারকেলের পানি মানব শরীরের বিভিন্ন অংশে কাজ করে থাকে।এই ধরুন রক্ত শূন্যতা থাকলে এবং পানি শূন্যতা থাকলে বা কোনো রোগ থাকলে এবং ডায়রিয়া জাতীয় সমস্যা থাকলে ডাবের পানি পান করলে শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।এজন্য শরীর সুস্থ রাখতে নারকেলের কোন বিকল্প নেই।কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এটা জানা খুবই জরুরী যার ফলে শরীরকে সুস্থ রাখা যায়। 

পেয়ারা খেলে কি গ্যাস কমে

পেয়ারা ফল খুবই একটা উপকারী ফল।পিয়ারা ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার জাতীয় উপাদান।পেয়ারা খেলে অনেকেই মনে করেন হজম শক্তি বৃদ্ধি কুমিয়ে দেয়।আবার অনেকে বলেন পেয়ারা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।যার পেটে পেয়ারা হজম হতে সাহায্য করে।তার পেটের গ্যাস অম্বলের সমস্যা দূর করার জন্য পেয়ারা ফলের কোন বিকল্প নেই।আমাদের সমাজে গ্রামগঞ্জে বা মহল্লাতে বিভিন্ন গ্রামের বাড়িতে পেয়ারা ফলের গাছ লাগানো হয়।কিন্তু আমরা জানিনা যে,পেয়ারা ফলের  মধ্যে কতটা উপকারী উপাদান রয়েছে।তাই এখন থেকে মাঝে মাঝে পেয়ারা খেতে পারেন যাতে করে গ্যাসের সমস্যা হতে একটু হলেও কুমিয়ে আনা যায়।

কমলা খেলে কি গ্যাস কমে

কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এদের মধ্যে কমলা অন্যতম।পেটের গ্যাস কমানোর জন্য কমলা খুবই কার্যকরী উপাদান।নিয়মিত কমলা খাওয়ার মাধ্যমে পাকস্থলীর অতিরিক্ত সোডিয়াম কুমিয়ে আনতে সহায়তা করে থাকে।এতে করে গ্যাসের সমস্যা অনেকটা দূর করা যায়।অন্যান্য ফলের মত কমলা মানুষ নিয়মিত খেয়ে থাকে।কেউ অসুস্থ হলে অথবা এমনি হলেও কমলা খেয়ে থাকে।যার ফলে শরীরের বিভিন্ন অংশে এই উপাদান কাজ করে এবং শরীর সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে।এজন্য অন্যান্য খাবারের সাথে কমলা খাওয়ার অভ্যাসটা বাড়িয়ে দিন।যাতে করে শরীর সুস্থ রাখার সাথে পেটের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।

শসা খেলে কি গ্যাস কমে 

কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এ ধরনের খাবারের মধ্যে রয়েছে শসা।শসা খেলে পেটের গ্যাস কমে এবং শসার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি যা পেটকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।শসা তে ফ্লেভানয়েড এবং আন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান থাকে যা পেটের গ্যাস উপদ্রব কমাতে সাহায্য করে।শুধু তাই না প্রতিদিন একটা দুটো করে শসা খেতে পারলে পেটের মেদ কুমিয়ে আনতে সাহায্য করে।এজন্য অতিরিক্ত পেটের গ্যাসের জ্বালাপোড়া হলে নিয়মিত শসা খেতে পারেন।যা আপনার পেট কে ঠান্ডা রাখতে এবং পেটের গ্যাস দূর করতে সহায়তা করবে।ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার বা বাহিরের তৈলাতক জাতীয় খাবার থেকে নিজেকে সরিয়া আনুন তাহলে গ্যাসের সমস্যা থেকে সমাধান পেতে পারেন।

আনারস খেলে কি গ্যাস কমে

কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এদের মধ্যে আনারস ও অন্যতম।আনারস ফলের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম যা খাবার হজম করতে সাহায্য করে। আনারস ফলের উপকারিতা সম্পর্কে অনেকে জানেন যে,আনারস জন্ডিসের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল।প্রতিদিন খাবারের শেষে দুই থেকে তিন টুকরা আনারস খাওয়ার অভ্যাস করুন।এভাবে নিয়মিত করে আনারস খেলে খাবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।তাই নিয়মিত আনারস খেলে পেটের গ্যাস কুমিয়ে আনতে সাহায্য করে।এজন্য গ্যাসের সমস্যা সমাধানের জন্য আনারসের বিকল্প নেই।

পেঁপে খেলে কি গ্যাস কমে

কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এই ফলের মধ্যে রয়েছে পেঁপে যা খুবই উপকারী।পেঁপের মধ্যেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম।পেপে আমরা কাঁচা পাকা এবং তরকারির মধ্যে দিয়ে খাবার হিসেবে খেয়ে থাকি।যা খেলে আপনার পাকস্থলীতে খাবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে।পেঁপে কাঁচা খাওয়ার চেয়ে পাকা পেঁপে খেলে বেশি উপকার হয়।আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য দ্রব্যভাসে বিভিন্ন ধরনের সবজি রয়েছে যেগুলো খেলে আমাদের পেটে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।পেঁপে জাতীয় সবজি তরকারি হিসেবে খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।এবং পাকা পেঁপে ফল হিসেবে খেলে পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকে অনেকটা আরাম পাওয়া যায়।যে সকল ফল খেলে গ্যাসের সম্ভাবনা হবে না সে ধরনের ফল নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাস করুন।তাহলে গ্যাস্টিক জাতীয় সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

ড্রাগন ফল খেলে কি গ্যাস কমে

ড্রাগন খুবই একটি উপকারী ফল এবং ড্রাগন ফল খেলে পেটের গ্যাস কমাতে সাহায্য করে।বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণে ড্রাগন ফল উৎপাদিত হচ্ছে কিন্তু এই ফল দামে একটু বেশি হলে অনেকে ক্রয় করতে চায় না।মাঝে মাঝে ড্রাগন ফল খেলে পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করবে।ড্রাগন ফল খাবারের পরে খেলে সবচেয়ে বেশি কাজ করে এবং পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।এজন্য সবাই ড্রাগন ফল খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
যে সকল ফলে গ্যাস কম হয়
তবে অতিরিক্ত খেলে বদ হজম হতে পারে তাই মাঝে মাঝে খাবারের পরে এই ফল খেলে গ্যাসের সমস্যা দূর করা যায়।এবং নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে শোলে রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে।যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।তাই ড্রাগন ফল গ্যাসের সমস্যা দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ডালিম ফল খেলে কি গ্যাস কমে

কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না এটা না জানার কারণে মানুষ বিভিন্ন গ্যাস্ট্রিক জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে।গ্যাসের সমস্যার দূর করতে ডালিম ফল কার্যকরী।ডালিম ফল খেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে কাজ করে থাকে যা শরীরকে সুস্থ রাখে।নিয়মিত ডালিম ফল খেতে পারলে গ্যাসের সমস্যা দূর করা যায়।ডালিম ব্যালেন্ডারের মাধ্যমে ব্লেন্ড করে জুস হিসেবে খাওয়া যায়।ডালিমের জুস নিয়মিত খেলে পাকস্থলী পরিষ্কার এবং খাবার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।এজন্য ডালিম ফল খাওয়ার অভ্যাস করুন যাতে করে পেটের সমস্যা দূর করা যায়।অনেক সময় বাচ্চাদের বদ হজমের কারণে পেট ফুলে যায়।তাদের জন্য ডালিম ফল খুব উপকারী।নিয়মিত ডালিমের জুস খেলে খাবার হজম হবে এবং পেট ফোলা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। তাই ডালিম ফলের উপকারিতা অপরিসীম।

শেষ মন্তব্য

উপরের উপযুক্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করে এটা বুঝতে পেরেছেন যে, কোন কোন ফল খেলে গ্যাস হয় না।পেটের গ্যাসের সমস্যা দূর করতে হলে এ ধরনের খাবার গুলো খেতে হবে।বিশেষ করে বাইরের খাবার যেমন ভাজি পোড়া এবং তৈলাত্বক জাতীয় যত খাবার আছে সব ধরনের খাবার থেকে নিজেকে সরিয়ে আনতে হবে।তাই উপরের যে ফল সম্পর্কে আলোচনা করেছি সেগুলো খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করা সম্ভব।প্রিয় পাঠকগণ আমাদের আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু বান্ধবের কাছে শেয়ার করে সহায়তা করবেন।যাতে করে তারা এই ধরনের সমস্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারে।তাই আমাদের আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url