রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় বিস্তারিত জানুন?
রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় এবং রাসেলস ভাইপার সাপ কি।এরকম বিভিন্ন
বিষয় নিয়ে আপনাদের মধ্যে বিভিন্ন কৌতূহল রয়েছে।কিন্তু এর সঠিক ইনফরমেশন
পাচ্ছেন না।চিন্তার কারণ নেই আমরা এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
প্রিয় পাঠক গন আপনারা মনোযোগ দিয়ে আমাদের আর্টিকেল পড়ে এর সঠিক ইনফরমেশন পেতে পারেন।রাসেলস
ভাইপার সাপ সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
উপস্থাপনা
রাসেলস ভাইপার সাপ নামটা একটু ভয়ঙ্কর। আপনারা জানেন ইতিমধ্যে রাসেলস ভাইপার সাপ
নিয়ে বিভিন্ন প্রতিবেদন হয়েছে।অনেকের মতে বাংলাদেশের ২৮ টি জেলায় এই
রাসেলস ভাইপার সাপের বিচরণ দেখা দিয়েছে।শুধু তাই নয় এটি বাংলাদেশী মানুষের মধ্য
ভয়ংকর আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। আজকে আমরা রাসেলস ভাইপার সাপ এবং এটি কতটা
ভয়ঙ্কর।রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় এ বিষয় সম্পর্কে আজকে আমরা আলোচনা করব।
রাসেলস ভাইপার সাপ কি
রাসেলস ভাইপার সাপ এটি একটি বিরল প্রজাতির সাপ।১৯৯৬ সালে রাসেলস ভাইপার
সাপ সম্পর্কে গবেষণা করা হয়েছে।গত কয়েক দিন ধরে অনলাইন প্লাটফর্মে রাসেলস
ভাইপার সাপ সম্পর্কে বিভিন্ন প্রতিবেদন হয়েছে।শুধু তাই না গ্রামগঞ্জে বা
মাঠে-ঘাটে এমনকি চায়ের দোকানে এটি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।অনেকে মনে করেন
রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে মানুষ সাথে সাথে মারা যায়।তাই সবাই এই বিরল
প্রতিজাতির সাপকে ভয়ংকর সাপ হিসেবে অভিভূক্ত করেছেন।
ভারতীয় শাসনামলে ব্রিটিশ নামে এক ব্যক্তি এসেছিলে তার নাম হলো
স্কটিস সার্জন।তিনি মূলত প্যাট্রিক রাসেল থেকে রাসেলস ভাইপার সাপ নামকরণ
করেছিলেন।রাসেলস ভাইপার বাংলাদেশে ২০০২ সালে বিভিন্ন প্রকৃতি সংরক্ষণকারী
সংস্থাগুলো এবং আন্তর্জাতিক জোট ইউনিট আই
ucn একসাথে গবেষণা করে রাসেলস
ভাইপার সাপটিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছিলেন।
রাসেলস ভাইপার সাপ কোন কোন জেলায়
বাংলাদেশের ৬৪ টি জেলার মধ্যে ২৭ টি জেলাতে রাসেলস ভাইপার
সাপের উপস্থিতি পাওয়া গেছে বলে অনেকে ধারণা করেছে।আপনারা ইতিমধ্যে অনলাইন
প্ল্যাটফর্মে রাসেলস ভাইপার সাপ নিয়ে অনেক প্রতিবেদন দেখেছেন।গ্রামীন কৃষি
নির্ভর চর এলাকা গুলোতে রাসেলস ভাইপার সাপের উপস্থিতি পাওয়া গিয়েছে।বিশেষ করে
পদ্মা নদীর তীরবতী বিশেষ কিছু জেলাতে এই রাসেলস ভাইপার সাপের উপস্থিতি দেখা
দিয়েছে। এবং মানুষকে সাপের দংশনের ঘটনা শোনা গিয়েছে।
এ জন্য রাসেলস ভাইপার সাপের আতঙ্ক খুব দ্রুত বাংলাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে।যেহেতু
বাংলাদেশ কৃষি নির্ভর দেশ আর যে সকল জেলাতে চর অঞ্চলে কৃষি জমিতে ফসল চাষ করা
হয়।তার বেশিরভাগ অঞ্চলে রাসেলস ভাইপার সাপের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।তাই এ সকল
জেলাতে মানুষের আতঙ্ক অনেক গুন বেড়ে গেছে।
রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয়
যেহেতু রাসেলস ভাইপার সাপ নামটা অনেকটা আতঙ্কের।সেহুত মানুষের মধ্যে বেশ আতঙ্কের
প্রভাব বিস্তার করেছে।অধিকাংশ মানুষের মধ্যে এই রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি
হয় এটা নিয়ে অনেকটা কৌতুহল রয়েছে।এক গবেষণায় দেখা গেছে রাসেলস ভাইপার কামড়
দিলে রোগী সাথে সাথে মারা যায় না।রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে ন্যূনতম
৭২ ঘন্টার আগ পর্যন্ত রোগী জীবিত বেঁচে থাকে। বাংলাদেশের এক তথ্যে
এ সাপ কামড়ের পর ন্যূনতম 16 দিন জীবিত বেঁচেছিল বলে তথ্য পাওয়া
যায়।কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব।এবং গ্রামগঞ্জে সঠিক
চিকিৎসার অভাবে বেশিরভাগ সাপে কামড়ের রোগী মারা যায়।
রাসেলস ভাইপার সাপ কোন দেশের
রাসেলস ভাইপার সাপ ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ,
নেপাল, আরোও বেশ কিছু দেশে এই সাপের উপদ্রব দেখা যায়।রাসেলস ভাইপার
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন উপকূলীয় অঞ্চলে এবং নদী প্রবাহ এলাকাতে এই সাপ দেখা
যায়।শুধু তাই না উত্তর ২৪ পরগনা জেলার গ্রামে ভয়াবহ আদিপত্য বিস্তার
করেছিল।এক গবেষণার দেখা গিয়েছে এই রাসেলস ভাইপার সাপ শুধুমাত্র রাজশাহী অঞ্চলে
দেখা গিয়েছিল।যার কারণে এই সাপকে বরেন্দ্র অঞ্চলের সাপ বলে অভিহিত করা হয়।এখন
বাংলাদেশের বেশিরভাগ জেলাতে এ সাপের আধিপত্য বিস্তার করেছে।
রাসেলস ভাইপার সাপ চেনার উপায়
পৃথিবীতে বিভিন্ন প্রজাতির সাপ রয়েছে এদের দেহের আকৃতি একেক রকম।কোনোটা মোটা আবার
কোনোটা খাটো এরকম বিভিন্ন প্রজাতির সাপ রয়েছে।তেমনি বিষধর সাপের মধ্যে রাসেলস
ভাইপার সাপেরও এক রকম আকৃতি রয়েছে।রাসেলস ভাইপার সাপের দেহের আকৃতি একটু মোটা
এবং ছোট হয়ে থাকে।রাসেলস ভাইপার সাপের শরীরের রং একটু বাদামি এবং হলুদ রংয়ের
হয়ে থাকে বলে জানা যায়।রাসেলস ভাইপার সব যেহেতু একটু গাছের কাঠ বর্ণের হয়ে
থাকে।
এজন্য এরা খুব সহজে গাছের পাতার মধ্যে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ
করে।যেহেতু রাসেলস ভাইপার বাদামি এবং কালো বর্ণের হয়ে থাকে।সেজন্য এদের গায়ে
বাদামি গোলাকার স্পোর্ট দাগ দেখা যায়।শুধু তাই না এ দাগগুলো ভোটার আকৃতির।এভাবে
রাসেলস ভাইপার সাপ খুব সহজে চিনতে পারবেন।অন্যান্য বিষধর সাপের দাঁতের চেয়ে
রাসেলস ভাইপার সাপের দাঁত একটু লম্বা প্রকৃতির হয়ে থাকে।এ সাপের দাঁতের
দৈর্ঘ্য ১৪-১৫ মিমি পর্যন্ত হয়ে থাকে। এখানে ক্লিক করুন
অন্য বিষধর সাপের চেয়ে রাসেলস ভাইপার সাপের বিষ দাঁত সবচেয়ে বেশি বৃহৎ হয়ে
থাকে।আপনি জেনে আরো অবাক হবেন যে, অন্যান্য বিষধর সাপ মানুষের উপস্থিতি দেখলে
মানুষকে এড়িয়ে চলে যায়।কিন্তু রাসেলস ভাইপার সাপ মানুষের উপস্থিতি পাইলে
মানুষকে কামড়ানোর জন্য এগিয়ে আসার চেষ্টা করে।পৃথিবীতে যতগুলো বিষধর সাপ আছে
তারমধ্যে রাসেলস ভাইপার সাপ পঞ্চম স্থানে অবস্থান করছে।কিন্তু হিংস্র
আক্রমণাত্মক দিক দিয়ে এটি প্রথম স্থানে অবস্থান করছে।
রাসেলস ভাইপার সাপ এক সেকেন্ডে ১৫ ভাগের এক ভাগ সময়ে মানুষকে
আক্রমণাত্মকভাবে কামড়ানোর ক্ষমতা রাখে।এ লক্ষণ দেখলে আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন
যে এটি বিষাক্ত রাসেলস ভাইপার সাপ।
ভাইপার সাপ কামড় দিলে যা করবেন না
রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় এবং পৃথিবীতে সাপে কামড়ের বিষয়টা নিয়ে
মানুষের মধ্যে অনেক ধরনের কৌতুহল কাজ করে।যার ফলে রোগীকে সঠিক চিকিৎসা থেকে বিরত
রাখা হয়।এজন্য রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কিছু সতর্ক রয়েছে।রাসেলস ভাইপার
সাপ কামড় দিলে কখনোই ক্ষতস্থানে মুখ দিয়ে চুষে রক্ত বের করা যাবে না।এবং
কামড়ানো স্থানে কেটে রক্তক্ষরণ করতে হবে যাতে করে বিষাক্ত রক্ত বের হয়ে যায়।এই
সাপ কামড় দিলে কখনোই ক্ষতস্থানে ঠান্ডা বরফ বা আলোর তাপ এবং রাসায়নিক কোন
দ্রব্য লাগানো যাবে না।এ ধরনের রোগীকে কখনো একা রাখা যাবে না।সবাই মিলে সাপোর্ট
দিতে হবে এবং রোগীকে খুব দ্রুত হসপিটালে নিয়ে আসতে হবে তাহলে রোগীকে বাচানো
সম্ভব।
রাসেলস ভাইপার সাপ কি ডিম পাড়ে
সাধারণত আপনারা জানেন যে,অধিকাংশ সাপ ডিম পাড়ে এবং ডিম থেকে বাচ্চা হয়।ফলে এ
সাপের বাচ্চা বেঁচে থাকার সম্ভাবনা অনেকটা কম থাকে।কিন্তু রাসেলস ভাইপার সাপ ডিম
পাড়ার পরিবর্তে সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে।যাতে করে এই সাপের বাচ্চা বেঁচে থাকার
সম্ভাবনা অনেকটা বেশি থাকে বলে তথ্য পাওয়া যায়।আপনারা আরো বেশি অবাক হবেন যে,
এই রাসেলস ভাইপার অধিকাংশ সাপ ২০ থেকে ৮০ টি বাচ্ছা একসাথে জন্ম দেয়।যাতে
করে বন্যার পানিতে বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন জেলায় এই সাপের
অস্তিত্ব পাওয়া যায়।যা মানুষের জন্য অনেকটা হুমকি স্বরুপ।
রাসেলস ভাইপার সাপ কি বিষাক্ত
রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় এবং পৃথিবীতে সাতটি বিষধর সাপের
মধ্যে রাসেলস ভাইপার সাপটিও অন্যতম।ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যে যে চারটি বড় বিষধর
সাপ রয়েছে তারমধ্যে রাসেলস ভাইপার একটি বিষাক্ত সাপ।এই সাপের কামড়ে সঠিক চিকিৎসা না
পেলে যেকোনো রোগী মারা যেতে পারে।গত ২৪ শে জুন রাজশাহীর এক প্রত্যন্ত
গ্রাম অঞ্চলের ২ কৃষক মারা যায় বলে তথ্য পাওয়া গেছে।এজন্য এই সাপ কে
বিষধর সাপ হিসেবে অভিভূত করা হয়।এজন্য নিজেদের সতর্কতা বাড়িয়ে দিতে হবে তাহলেই
এই সাপের আতঙ্ক থেকে একটু হলেও স্বস্তি পাওয়া যাবে।
রাসেলস ভাইপার সাপের বিস্তারিত
প্রকৃতি সংরক্ষণকারী সংস্থাগুলো গবেষণা করে দেখেছেন যে, রাসেলস ভাইপার সাপ বছরের
প্রথমদিকে নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে দেখা যায়।শুধু তাই না গর্ভবতী এই সাপ গুলোকে
সারা বছরই লক্ষ্য করা যায়।যে সকল সাপ ৬ মাস এর বেশি তাদেরকে মে থেকে শুরু
করে নভেম্বর মাস পর্যন্ত এবং জুন জুলাই মাসে সবচেয়ে বেশি গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য
করা যায়।রাসেলস ভাইপার প্রাথমিকভাবে ইদুরের বাচ্চা খেয়ে থাকে।শুধু তাই নয়,
বিচ্ছু এবং টিকটিকি খেয়ে বেঁচে থাকে।যেহেতু টিকটিকি সাপের অন্যতম
খাবার এজন্য এ সাপ কে উপকূলীয় এলাকাতে খাবারের সন্ধানে দেখা যায়।
রাসেলস ভাইপার সাপের ইতিহাস
বাংলাদেশের ২০০২ সালে প্রকৃতি সংরক্ষণকারী সংস্থাগুলো এই বিষধর সাপকে
বিলুপ্ত হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।যেহেতু কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশের এ সাপ কে বিলুপ্ত
হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সেজন্য রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় এজন্য রাসেলস
ভাইপার সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান না থাকাটাই স্বাভাবিক।
কিন্তু ইদানিং যেহেতু বিভিন্ন জেলাতে রাসেলস ভাইপার সম্পর্কে আলোচনা শুরু
হয়েছে।এজন্য মানুষের মধ্যে এখন রাসেলস ভাইপার সম্পর্কে অনেকটা আইডিয়া হয়ে
গেছে।এখন রাসেলস ভাইপারের ইতিহাসটা মানুষের অনেকটা জানা।
চন্দ্রবোড়া রাসেলস ভাইপার সাপ
রাসেলস ভাইপারের আরো একটি নাম আছে।বাংলাদেশের কিছু গবেষক রাসেলস ভাইপার কে
চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া সাপ নামে পরিচিতি লাভ করিয়েছেন।যেহেতু এক সময়ে কয়েক
দশক ধরে বাংলাদেশের এই সাপকে বিলুপ্ত হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন।কিন্তু
২০১৩-২০১৪ সালে রাসেলস ভাইপার কে বাংলাদেশের বিভিন্ন নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে
আবারো দেখা গিয়েছিল।
রাসেলস ভাইপার সাপ কি বাংলাদেশে আছে
রাসেলস ভাইপার কে বাংলাদেশের রাজশাহী পদ্মা নদীর তীরবর্তী অঞ্চলে প্রথম দেখা
গিয়েছিল।এ সাপ একটা সময়ে বিলুপ্ত ঘটেছিল।কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশের
৩২ টি জেলাতে দেখা গেছে বলে জানা যায়। ২৪ জুন রাজশাহীর পদ্মা নদীর তীরবর্তী
গ্রাম অঞ্চলে দুজনকে মারা গেছে।তাই বলা যেতে পারে যে, রাসেল ভাইপার এখনো
বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে।এখন আমাদের সতর্কতায় পারে রাসেলস
ভাইপারের হাত থেকে রক্ষা করতে।এখন বাংলাদেশের বিভিন্ন হসপিটালে রাসেলস ভাইপারের
ইনজেকশন রয়েছে।যাতে করে রোগীকে হসপিটালে নিয়ে আসতে পারলে তাকে বাঁচানো যায়।
শেষ মন্তব্য
প্রিয় পাঠকগন উপযুক্ত আলোচনা থেকে ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন যে, রাসেলস ভাইপার সাপ কামড় দিলে কি হয় এবং
রাসেলস ভাইপার কি এবং এটি কতটা ভয়ঙ্কর অথবা এর থেকে আমাদের বাঁচার উপায়
কি।রাসেলস ভাইপার একটি বিষাক্ত সাপ।এ সাপের কামড়ে রোগীর সাথে সাথে মারা যায়
না।৭২ ঘণ্টার মধ্যে যদি রোগীকে সঠিক চিকিৎসা দেয়া যায়।তাহলে রাসেলস
ভাইপার কামড় থেকে রোগীকে বাঁচানো সম্ভব। তাই রাসেলস ভাইপার নিয়ে আতঙ্ক হওয়ার
কোন কারণ নেই।
একটু সতর্কতা আর সময় মত সঠিক চিকিৎসা দিতে পারলে এর হাত থেকে রক্ষা পাওয়া
সম্ভব।প্রিয় পাঠকগণ,আমরা সব সময় চেষ্টা করি আপনাদের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে
দিতে।আশা করি আমাদের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা আপনাদের সঠিক তথ্য পেয়ে
যাবেন।পোস্টটা পড়ার জন্য আপনাদের সবাইকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url